Type Here to Get Search Results !

250+ MCQ ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল (দ্বিতীয় অধ্যায়) "পৃথিবী কি গোল ?" প্রশ্ন উত্তর (MCQ, SAQ, LAQ) / Class 6 geography 1st chapter (MCQ, SAQ, LAQ) / West Bengal Class 6 Geography

ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবী কি গোল ? (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর | West Bengal Class 6 Geography | 250+ MCQ ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল (দ্বিতীয় অধ্যায়) "পৃথিবী কি গোল ?" প্রশ্ন উত্তর (MCQ, SAQ, LAQ) / Class 6 geography 1st chapter (MCQ, SAQ, LAQ) / West Bengal Class 6 Geography


সু-প্রভাত শিক্ষার্থী বন্ধুরা, তোমরা সবাই কেমন আছো ? আশাকরি তোমরা সকলেই ভালো আছো। আজকে আমরা ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবী কি গোল ? (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর অধ্যায়ের সকল প্রকারের প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করবো । ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবী কি গোল ? (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর অধ্যায়ের আলোচনা আমরা খুব সহজ ভাষায় এবং সহজ পধতিতে করার চেষ্টা করেছি। 
ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবী কি গোল ? (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর অধ্যায়ের MCQ, SAQ, LAQ সকল প্রকারের প্রশ্ন পেয়ে যাবেন আমাদের এই পোস্টের মাধ্যমে , বর্তমানে আমাদের এই ওয়েবসাইটে মাসে প্রায় ৩ লক্ষেরও বেশী শিক্ষার্থী পড়াশুনা করে উপকৃত হচ্ছে। 

  • ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল সকল অধ্যায় পড়ার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করো ( Class 6 Geography All Chapters' Questions and Answers Here WBBSE)
  1. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – আকাশ ভরা সূর্য তারা (প্রথম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  2. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবী কি গোল ? (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  3. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – তুমি কোথায় আছ ? (তৃতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  4. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবীর আবর্তন (চতুর্থ অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  5. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  6. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – বরফে ঢাকা মহাদেশ (ষষ্ঠ অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  7. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – আবহাওয়া ও জলবায়ু (সপ্তম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  8. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – বায়ুদূষণ (অষ্টম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  9. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – শব্দদূষণ (নবম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  10. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – আমাদের দেশ ভারত (দশম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  11. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – মানচিত্র (একাদশ অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here


ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবী কি গোল ? (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর এই অধ্যায়টি এখানে পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে এবং বিস্তারিত ভাবে তোমাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবী কি গোল ? (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর এই অধ্যায় থেকে যেকোনো প্রশ্ন আসুক না কেন , সব প্রশ্নের উত্তর তোমরা দিতে পারবে, এটুকু গারেন্টি দিয়ে বলতে পারি।  ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবী কি গোল ? (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর এই অধ্যায় থেকে  আমাদের এই প্রশ্ন-উত্তর এর বাইরে থেকে পরীক্ষায় কোনো অজানা প্রশ্ন পরবেনা। তাই চোখ বুজে বিশ্বাস করতে পারো । 


সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো: মান – 1 ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল (দ্বিতীয় অধ্যায়) "পৃথিবী কি গোল ?" প্রশ্ন উত্তর (WBBSE) / Class 6th Geography MCQ Questions 2nd Chapter  

1. চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর পৃথিবীর ছায়া হয়—
(A) গোলাকার 
(B) চ্যাপটা 
(C) লম্বাকার 
(D) বিন্দুর মতো
Ans. A

2. সমুদ্রতীরের দিকে আগত কোনো জাহাজের যে অংশ প্রথম দেখা যায়, তা হল—
(A) মাস্তুল 
(B) ছাদ 
(C) নীচের অংশ 
(D) ডেক
Ans. A

3. অ্যারিস্টটল ছিলেন—
(A) গ্রিক ভৌগোলিক 
(B) গ্রিক দার্শনিক 
(C) গ্রিক গণিতজ্ঞ 
(D) গ্রিক সাহিত্যিক
Ans. B

4. পৃথিবীর গোলকীয় আকৃতির প্রমাণ হল—
(A) উপকূল থেকে জাহাজ পর্যবেক্ষণ 
(B) মহাকাশচারীদের তোলা ছবি 
(C) উভয়ই 
(D) কোনোটিই নয়
Ans. C

5. আর্যভট্ট একজন — (ভারতীয় /ইংরেজ/ গ্রিক) বিজ্ঞানী ছিলেন। 
উঃ ভারতীয়

6. এরাটোসথেনিস হলেন- (গ্রিক / রোমান/আরবীয়) দার্শনিক।
উঃ গ্রিক

7. পৃথিবীর আকৃতি—(পৃথিবীর/কমলালেবুর/ন্যাসপাতির) মতো।
উঃ পৃথিবীর

8. পৃথিবীর—(পরিক্রমণ গতির/আবর্তন গতির/মাধ্যাকর্ষণ বলের) জন্য আমরা পৃথিবী থেকে মাধ্যাকর্ষণ ছিটকে পড়ি না।
উঃ মাধ্যাকর্ষণ বলের 

9. ম্যাজেলান ভূপর্যটনে বের হয়েছিলেন - ( 1519 / 1520/1521) সালে।
উঃ1519

10. মারিয়ানা খাতের গভীরতা হল — (10915 /11256 / 10900 মিটার। 
উঃ 10915 মিটার

11. পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস–
(A) 12756 কিমি 
(B) 12714 কিমি 
(C) 12735 কিমি
Ans. A

12. পৃথিবীর গড় ব্যাসার্ধ হল—
(A) 6500 কিমি 
(B) 6400 কিমি 
(C) 6300 কিমি 
(D) 6700 কিমি 
Ans. B

13. ম্যাগেলান জাহাজে চেপে দিক পরিবর্তন না করে ভূপ্রদক্ষিণ শুরু ও শেষ করেছিলেন—
(A) ক্রমাগত পূর্বদিকে 
(B) ক্রমাগত দক্ষিণদিকে 
(C) ক্রমাগত পশ্চিমদিকে 
(D) ক্রমাগত উত্তরদিকে গিয়ে
Ans. C

14. পৃথিবীর আকৃতি—
(A) গোলাকার 
(B) নাসপাতির মতো 
(C) কমলালেবুর মতো 
(D) জিওয়েড-এর মতো
Ans. D

15. আকাশ যেখানে পৃথিবীতে এসে মিলিত হয়, সেই বৃত্তাকার রেখাকে বলে—
(A) প্রান্তরেখা 
(B) দিগন্তরেখা 
(C) সীমান্তরেখা 
(D) নিরক্ষরেখা
Ans. B

16. পৃথিবীর মেরু ব্যাস হল—
(A) 12714 কিমি 
(B) 12757 কিমি 
(C) 40000 কিমি
Ans. A

17. মানুষ প্রথম — (জাহাজে চড়ে রেলগাড়িতে চড়ে/পায়ে হেঁটে) পৃথিবী অভিযান শুরু করেন। 
উঃ জাহাজে চড়ে

18. মাধ্যাকর্ষণ সূত্রানুযায়ী, যে বস্তু পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে যত দূরে অবস্থিত হবে তার ওপর  মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাব তত— (কম/বেশি/মাঝারি) হবে। 
উঃ কম

19. পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস ( 12757/12620 /12700) কিমি।
উঃ 12757

20. যেসব গোলাকার বস্তুর উত্তর দক্ষিণ দিক সামান্য চাপা এবং পূর্ব-পশ্চিম দিক সামান্য ফোলা | তাকে বলে—(জিয়য়েড/অভিগত গোলক/উপবৃত্তাকার গোলক)।
উঃ অভিগত গোলক

21. পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু স্থান এবং সবচেয়ে নীচু স্থানের মধ্যে পার্থক্য – 
(A) 20 কিমি 
(B) 30 কিমি 
(C) 40 কিমি 
(D) 50 কিমি
Ans. A

22. পৃথিবীর আকৃতি—
(A) গোলাকার 
(B) নাসপাতির মতো 
(C) কমলালেবুর মতো 
(D) জিওয়েড-এর মতো
Ans. D

23. মহাকাশ থেকে মহাকাশচারীরা পৃথিবীকে যেভাবে দেখেছেন, তা হল—
(A) উজ্জ্বল নীল সমতলক্ষেত্রের মতো 
(B) উজ্জ্বল লাল গোলকের মতো  
(C) উজ্জ্বল নীল গোলকের মতো 
(D) উজ্জ্বল নীল অভিগত গোলকের মতো
Ans. C

24. পৃথিবীর পরিধি প্রায়—
(A) 20000 কিমি 
(B) 40000 কিমি 
(C) 60000 কিমি
Ans. B

25.  গোলাকার পৃথিবীর ছবি তোলা যায়—
(A) কৃত্রিম ক্যামেরা থেকে 
(B) প্রাকৃতিক উপগ্রহ থেকে 
(C) কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে 
(D) সূর্য থেকে
Ans. C

26. পৃথিবীর মেরু ব্যাস হল—
(A) 12714 কিমি 
(B) 12757 কিমি 
(C) 40000 কিমি
Ans. A

27. কোনো সমুদ্র বা হ্রদের ধারে দাঁড়ালে পৃথিবী গোলাকার বলে প্রথম মনে করেন—
(A) ম্যাগেলান 
(B) এরাটোসথেনিস 
(C) আর্যভট্ট 
(D) অ্যারিস্টটল
Ans. B

28. মাউন্ট এভারেস্ট যে পর্বতের শৃঙ্গ, তা হল—
(A) আন্দিজ 
(B) রকি 
(C) হিমালয় 
(D) আল্পস
Ans. C

29. মারিয়ানা খাত অবস্থিত- (আটলান্টিক মহাসাগরে /ভারত মহাসাগরে/  প্রশান্ত মহাসাগরে)। 
উঃ প্রশান্ত মহাসাগরে

30. মাউন্ট এভারেস্ট (হিমালয় / আল্পস/রকি) পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ।
উঃ হিমালয়

31. উত্তর গোলার্ধে—(সুমেরু/ কুমেরু/নিরক্ষীয়) বিন্দুতে ধ্রুবতারা ঠিক মাথার ওপর থাকে ।
উঃ সুমেরু

 32. বৃত্তের ব্যাসার্ধ যত বাড়ে বৃত্তের বক্রতা তত― (হ্রাস পায়/বৃদ্ধি পায়/অপরিবর্তিত থাকে)।
 উঃ হ্রাস পায়

33. ভূপৃষ্ঠ থেকে ওপরের দিকে উঠলে দিগন্তরেখার আকৃতি—(অপরিবর্তিত থাকবে/ হ্রাস পাবে / বৃদ্ধি পাবে)।
উঃ বৃদ্ধি পাবে

34. ম্যাজেলান ক্রমাগত (পূর্ব/পশ্চিম/উত্তর) দিকে যাত্রা করেছিলেন এবং সবশেষে পূর্বের পশ্চিম স্থানে ফিরে এসেছিলেন।

35. ম্যাজেলান— (2/4/5)টি জাহাজ নিয়ে ভূপ্রদক্ষিণে বার হয়েছিলেন।
উঃ 5

36. পৃথিবী নিজ অক্ষের ওপর দ্রুত ঘোরে, একে (আবর্তন/পরিক্রমণ/বার্ষিক) গতি বলে।
উঃ আবর্তন

37. নিরক্ষীয় অঞ্চলের তুলনায় মেরু অঞ্চলে বস্তুর ওজন – (বেশি / কম / অর্ধেক) হয়।
উঃ বেশি

38. সমুদ্রতীরের দিকে আগত কোনো জাহাজের যে অংশ প্রথম দেখা যায়, তা হল—
(A) মাস্তুল 
(B) ছাদ 
(C) নীচের অংশ 
(D) ডেক
Ans. A

39. প্রাচীনকালে মানুষের ধারণায় পৃথিবীর আকার ছিল—
(A) ত্রিভুজের মতো 
(B) চ্যাপটা রুটির মতো 
(C) আয়তাকার 
(D) লম্বাকার
Ans. B

40. ‘আমি প্রথম পৃথিবীর ছায়া চাঁদের ওপর দেখে বলেছিলাম পৃথিবী গোল’ আমি হলাম—
(A) এরাটোসথেনিস 
(B) আর্যভট্ট 
(C) অ্যারিস্টটল 
(D) গ্যালিলিয়ো
Ans. C

41. যেখানে আকাশ এসে পৃথিবীতে মেশে তাকে বলে— (দিগন্ত / সীমান্ত / মরুদ্যান) । 
উঃ দিগন্ত

42. পিথাগোরাস ছিলেন (গ্রিক গণিতজ্ঞ / রোমান দার্শনিক/ভারতীয় ভৌগোলিক)।
উঃ গ্রিক গণিতজ্ঞ

43. মহাকাশচারীরা মহাশূন্য থেকে পৃথিবীকে— (উজ্জ্বল সবুজ / কমলা/নীল) গোলকের মতো দেখেছেন।
উঃ নীল

44. পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস ও মেরু ব্যাসের মধ্যে ব্যবধান – ( 41/42/43) কিমি।
উঃ 42

45. পৃথিবীর মাঝবরাবর অংশকে যে কাল্পনিক রেখা দ্বারা যুক্ত করা হয় তাকে বলে— (কর্কটক্রান্তিরেখা/মকরক্রান্তিরেখা/নিরক্ষরেখা) ।
উঃ নিরক্ষরেখা

46. কোনো বস্তুর ওজন নিরক্ষরেখায় সবচেয়ে — (কম/বেশি/মাঝারি) হয়। 
উঃ কম

47. পৃথিবীর সর্বোচ্চ বিন্দুর উচ্চতা হল প্রায় (8848 / 8450 /8960 ) মিটার।
উঃ 8848 মিটার

48. সমুদ্রগামী কোনো জাহাজের যে অংশ প্রথম দেখা যায়, তা হল—
(A) গোটা জাহাজ 
(B) জাহাজের পাল 
(C) মাস্তুলের মাথা 
(D) জাহাজের ডেক
Ans. A

49. পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস–
(A) 12756 কিমি 
(B) 12714 কিমি 
(C) 12735 কিমি
Ans. A

50. যত ওপরে ওঠা যায় দিগন্তরেখার বিস্তৃতি ততই
(A) বাড়ে 
(B) কমে 
(C) একই থাকে 
(D) অনেক কমে যায়
Ans. A

51. এরাটোসথেনিস হলেন—
(A) গ্রিক 
(B) রোমান 
(C) জার্মান 
(D) জাপানি দার্শনিক
Ans. A

52. আকাশ যেখানে পৃথিবীতে এসে মিলিত হয়, সেই বৃত্তাকার রেখাকে বলে—
(A) প্রান্তরেখা 
(B) দিগন্তরেখা 
(C) সীমান্তরেখা 
(D) নিরক্ষরেখা
Ans. B

53. মারিয়ানা খাতের গভীরতা হল—
(A) 10900 মিটার 
(B) 10915 মিটার 
(C) 10159 মিটার 
(D) 10500 মিটার
Ans. B

54. মাউন্ট এভারেস্ট যে পর্বতের শৃঙ্গ, তা হল—
(A) আন্দিজ 
(B) রকি 
(C) হিমালয় 
(D) আল্পস
Ans. C

55. পৃথিবীর আকার গোল— এটি প্রথম সঠিকভাবে লক্ষ করেন — (এরাটোসথেনিস কোপারনিকাস/টলেমি) ।
 উঃ এরাটোসথেনিস

56. দিগন্তরেখার আকৃতি—(গোলাকার/উপবৃত্তাকার/আয়তাকার) ।
উঃ গোলাকার

57. চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর পৃথিবীর যে ছায়া পড়ে সেটির আকৃতি—(গোলাকার/ উপবৃত্তাকার/আয়তাকার)।
উঃ গোলাকার

58. প্রাচীনকালে দক্ষিণ গোলার্ধে নাবিকেরা যে নক্ষত্রমণ্ডলকে দেখে দিক নির্ণয় করত তার নাম— (ধ্রুবতারা/শুকতারা/দক্ষিণ ক্রস)।
উঃ দক্ষিণ ক্রস

59. শুকতারা দেখা যায় আকাশের (পূর্ব পশ্চিম দক্ষিণ) দিকে। 
উঃ পূর্ব

60. বর্তমানে নাবিকরা যে যন্ত্রের সাহায্যে দিক নির্ণয় করে তার নাম— (থিওডোলাইট/কম্পাস /দক্ষিণ ক্রস)। 
উঃ কম্পাস

61. যে ভারতীয় বিজ্ঞানী পৃথিবীর গোলাকার ধারণার স্বপক্ষে ছিলেন তাঁর নাম (এরাটোসথেনিস / আর্যভট্ট / টলেমি)। 
 উঃ আর্যভট্ট

62. জিয়য়েড (Geoid) শব্দের অর্থ— (পৃথিবীর মতো/লেবুর মতো/উপবৃত্তাকার)।
উঃ পৃথিবীর মতো

63. পৃথিবীপৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল – (51 কোটি বর্গকিমি/51 কোটি 64 হাজার বর্গকিমি / 62 কোটি 60 হাজার বর্গকিমি)।
উঃ 51 কোটি 64 হাজার বর্গকিমি

64. পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু স্থান—
(A) মাউন্ট এভারেস্ট 
(B) পামির মালভূমি 
(C) সাইবেরিয়ার সমভূমি 
(D) দাক্ষিণাত্যের মালভূমি
Ans. A

65. পৃথিবীর সবচেয়ে নীচু স্থান—
(A) প্রশান্ত মহাসাগরে 
(B) ভারত মহাসাগরে 
(C) আটলান্টিক মহাসাগরে 
(D) সুমেরু মহাসাগরে অবস্থিত
Ans. A

66. মারিয়ানা সমুদ্রখাতটি—
(A) ভারত মহাসাগরে 
(B) প্রশান্ত মহাসাগরে 
(C) আটলান্টিক মহাসাগরে 
(D) সুমেরু মহাসাগরে অবস্থিত
Ans. B

67. অ্যারিস্টটল ছিলেন—
(A) গ্রিক ভৌগোলিক 
(B) গ্রিক দার্শনিক 
(C) গ্রিক গণিতজ্ঞ 
(D) গ্রিক সাহিত্যিক
Ans. B

68. কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে তোলা ছবি পৃথিবীর গোলাকার আকৃতির প্রমাণ হল—
(A) পরোক্ষ 
(B) প্রত্যক্ষ 
(C) নিরপেক্ষ 
(D) কোনোটিই নয়
Ans. B

69. গোলাকার বস্তুর ছায়া দেখতে যা হয় তা হল—
(A) গোলাকার 
(B) লম্বাকার 
(C) আয়তাকার 
(D) ষড়ভুজাকার
Ans. A

70. চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর পৃথিবীর ছায়া দেখে পৃথিবীর গোলাকার ধারণার কথা বলেন— (পিথাগোরাস/অ্যারিস্টটল/গ্যালিলিও)।
উঃ  অ্যারিস্টটল

71. ম্যাজেলান ছিলেন একজন — (জার্মান/পোর্তুগিজ/ ইংরেজ) ভূপর্যটক
উঃ  পোর্তুগিজ

72. পৃথিবীর গড় ব্যাসার্ধ (4600/6400/6040) কিলোমিটার ।
উঃ  6400

73. পৃথিবীর পরিধি প্রায় (35000/40000/45000) কিমি । 
উঃ  40000

74. পৃথিবীর উচ্চতম স্থান (মাউন্ট এভারেস্ট/পামির মালভূমি/ছোটোনাগপুর মালভূমি) । 
উঃ মাউন্ট এভারেস্ট

75. দিক নির্ণয় করার যন্ত্র হল — (কম্পাস / দূরবিন / মাস্তুল) ।
উঃ কম্পাস

76. পৃথিবীর সবচেয়ে নীচু স্থান—
(A) প্রশান্ত মহাসাগরে 
(B) ভারত মহাসাগরে 
(C) আটলান্টিক মহাসাগরে 
(D) সুমেরু মহাসাগরে অবস্থিত
Ans. A

77. সমুদ্রগামী কোনো জাহাজের যে অংশ প্রথম দেখা যায়, তা হল—
(A) গোটা জাহাজ 
(B) জাহাজের পাল 
(C) মাস্তুলের মাথা 
(D) জাহাজের ডেক
Ans. A

78. পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্থানের উচ্চতা—
(A) 5012 মিটার 
(B) 8880 মিটার 
(C) 8848 মিটার 
(D) 6000 মিটার
Ans. C

79. পৃথিবীর গড় ব্যাসার্ধ হল—
(A) 6500 কিমি 
(B) 6400 কিমি 
(C) 6300 কিমি 
(D) 6700 কিমি 
Ans. B

80. সমুদ্রতীরের দিকে আগত কোনো জাহাজের যে অংশ প্রথম দেখা যায়, তা হল—
(A) মাস্তুল 
(B) ছাদ 
(C) নীচের অংশ 
(D) ডেক
Ans. A

81. কোনো সমুদ্র বা হ্রদের ধারে দাঁড়ালে পৃথিবী গোলাকার বলে প্রথম মনে করেন—
(A) ম্যাগেলান 
(B) এরাটোসথেনিস 
(C) আর্যভট্ট 
(D) অ্যারিস্টটল
Ans. B

82. কোনো বস্তুর ওজন নিরক্ষরেখায় সবচেয়ে — (কম/বেশি/ সমান) হয়।
উঃ কম

83. পৃথিবীর সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন স্থানের মধ্যে উচ্চতার পার্থক্য প্রায় – ( 20 / 30 / 40 ) কিমি।
উঃ 20

84. ধ্রুবতারা আকাশের—(উত্তর/দক্ষিণ/পূর্ব) দিকে থাকে।
উঃ উত্তর

85. মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে ― (লাল / নীল /হলুদ) রঙের দেখায়।
উঃ নীল

86. পৃথিবীর পরিধি সর্বপ্রথম পরিমাপ করেন গ্রিক দার্শনিক—(এরাটোসথেনিস / টলেমি/আর্যভট্ট)।
উঃ এরাটোসথেনিস

87. পৃথিবীর নিম্নতম স্থান – (মাউন্ট এভারেস্ট/মারিয়ানা স্রোত/আল্পস পর্বতশ্রেণি)।
উঃ মারিয়ানা খাত


অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন- উত্তরঃ- ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল (দ্বিতীয় অধ্যায়) "পৃথিবী কি গোল ?" প্রশ্ন উত্তর (WBBSE) / Class 6th Geography MCQ Questions 2nd Chapter  


1. ১৫১৯ সালে কোন্ পোর্তুগিজ ভূপর্যটক জাহাজ নিয়ে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করেন ?
উত্তরঃ -  ফার্দিনান্দ ম্যাগেলান ।

2. পৃথিবীর গড় ব্যাসার্ধ কত ?
উত্তরঃ - 6400 কিমি

3. পৃথিবীর পরিধি কত?
উত্তরঃ - প্রায় 40,000 কিমি।

4. পৃথিবীর মেরুব্যাসের পরিমাণ কত?
উত্তরঃ - 12714 কিমি

5. পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাসের পরিমাণ কত ?
উত্তরঃ - 12756 কিমি।

6. মেরু ব্যাস ও নিরক্ষীয় ব্যাসের পার্থক্য কত?
উত্তরঃ - 42 কিমি বেশি 

7. পৃথিবীর গড় ব্যাসার্ধ কত ?
উত্তর - 6400 কিমি

8. পৃথিবীর পরিধি কত?
উত্তর - প্রায় 40,000 কিমি।

9. ম্যাগিলান কোন দেশের নাবিক ছিলেন?
উত্তরঃ - পর্তুগিজ দেশের।

10. চন্দ্রগ্রহনের সময় চাঁদের উপর ____ গোলাকার ছায়া পড়ে ।
উত্তরঃ - পৃথিবীর ছায়া পড়ে ।

11. পৃথিবীর উপরে যত উঠা যায় তত দিগন্তরেখার পরিধী ____ থাকে।
উত্তরঃ - বাড়তে থাকে।

12. পৃথিবীর মেরুব্যাসের পরিমাণ কত?
উত্তর - 12714 কিমি

13. পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাসের পরিমাণ কত ?
উত্তর - 12756 কিমি।

মেরু ব্যাস ও নিরক্ষীয় ব্যাসের পার্থক্য কত?
উত্তর - 42 কিমি বেশি 

14. পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের নাম কি? 
উত্তর - মাউন্ট এভারেস্ট, উচ্চতা প্রায় 8848 মিটার

15. পৃথিবীর গভীরতম স্থানের নাম কি?
উত্তর - প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা খাত। গভীরতা প্রায়  10915 মিটার।

16. গোলাকার পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে আমরা পড়ে যায় না কেন?
উত্তর - পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি আমাদের তার কেন্দ্রের দিকে টেনে রেখেছে বলে, আমরা পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে পড়ে যায় না।

17. ম্যাগিলান কোন দেশের নাবিক ছিলেন?
উত্তর - পর্তুগিজ দেশের

18. পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের নাম কি? 
উত্তরঃ - মাউন্ট এভারেস্ট, উচ্চতা প্রায় 8848 মিটার

19. পৃথিবীর গভীরতম স্থানের নাম কি?
উত্তরঃ - প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা খাত। গভীরতা প্রায়  10915 মিটার।

20. পৃথিবীর সবথেকে উঁচু ও সবথেকে নিচু স্থানের মধ্যে পার্থক্য কত ?
উত্তরঃ - পার্থক্য হল ২০ কিমি।


সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর : প্রতিটা প্রশ্নের মান -2/3    ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল (দ্বিতীয় অধ্যায়) "পৃথিবী কি গোল ?" প্রশ্ন উত্তর (WBBSE) / Class 6th Geography MCQ Questions 2nd Chapter  



1. জিয়ড কি?
উত্তর - পৃথিবী উপর ও নিচে কিছুটা চাপা ও মধ্য ভাগ স্ফীত হওয়ায় অনেক সময় আমরা পৃথিবীকে কমলালেবু বা ন্যাস্পতির আকৃতির সাথে তুলনা করে থাকি। কিন্তু এগুলির সাথে পৃথিবীর আকৃতির কিছুটা মিল থাকলেও আসল পৃথিবীর আকৃতি পৃথিবীর মতোই, যাকে ইংরেজিতে জিয়ড বলে।

2. নিরক্ষীয় অঞ্চলের তুলনায় মেরু অঞ্চলে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির পরিমাণ বেশি কেন? 
উত্তর - নিরক্ষীয় অঞ্চল মেরু অঞ্চলের তুলনায় কিছুটা স্ফীত হওয়ায়, নিরক্ষীয় অঞ্চলে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ টানের পরিমাণ কম ও মেরু অঞ্চলে বেশি সময়।

3. পৃথিবী গোল—এই ধারণা প্রথম কাদের ?

উত্তর   [1] খ্রিস্টপূর্ব 500 অব্দে গ্রিক পণ্ডিত পিথাগোরাস পৃথিবীর গোলাকার আকৃতির ধারণা দেন। [2] খ্রিস্টপূর্ব 200 অব্দে গ্রিক পণ্ডিত এরাটোসথেনিস প্রথম সঠিকভাবে বলেন যে, পৃথিবীর আকৃতি গোলাকার। [3] 1519 সালে পোর্তুগিজ নাবিক ম্যাজেলান পৃথিবীর গোলাকার আকৃতির ধারণা দেন। [4] গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটল চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের ওপর পৃথিবীর গোলাকার ছায়া দেখে গোলাকার পৃথিবীর ধারণা দেন। [5] ভারতীয় বিজ্ঞানী আর্যভট্টও পৃথিবীর গোলাকার ধারণার বিশ্বাসী ছিলেন।

4. ম্যাগিলান কিভাবে প্রমাণ করেন যে পৃথিবী গোল?
উত্তর - পর্তুগিজ নাবিক ম্যাগেলান 1519 সালে পাঁচটি জাহাজ নিয়ে ক্রমশ পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে থাকেন। এভাবে একই দিকে যেতে যেতে তিনি একসময় আবার সেই একই বন্দরেই ফিরে আসেন, যেখান থেকে তিনি তার যাত্রা শুরু করেন। এই ভাবেই প্রমাণিত হয় যে পৃথিবী গোল।

5. পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির পরিমাণ কোথায় সবচেয়ে বেশি এবং কোথায় সবচেয়ে কম হয়?
উত্তর - পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির পরিমাণ মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি এবং নিরক্ষীয় অঞ্চলে সবচেয়ে কম হয়। এই জন্য কোন বস্তুর ওজন নিরক্ষীয় অঞ্চলের তুলনায় মেরু অঞ্চলে বেশি হয়।

6. গোলাকার পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে আমরা পড়ে যাই না কেন ?
উত্তর - আকৃতিগতভাবে পৃথিবী গোলাকার এবং প্রচণ্ড গতিতে আবর্তন করে চলেছে। তাই আপাতভাবে আমাদের পড়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক বলে মনে হয়। কিন্তু পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি মানুষসহ প্রতিটি বস্তুকে তার কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করে এবং এর ফলে সবকিছু পৃথিবীর সঙ্গে যুক্ত থাকা অবস্থায় আবর্তন করছে । এজন্যই আমরা ছিটকে পড়ে যাই না ।

7. কিভাবে প্রমাণিত হয় যে পৃথিবী গোল? 
উত্তর - ক) খোলা মাঠ বা ফাঁকা কোন স্থান থেকে সামনের দিকে তাকালে এমন একটা জায়গা আমাদের চোখে পড়ে, যেখানে মনে হয় আকাশ ও মাঠ মিলিত হচ্ছে, যাকে আমরা দিগন্ত রেখা বলে থাকি। পৃথিবী গোলাকার না হলে এই রকম দিগন্ত রেখার সৃষ্টি হত না।
খ) চন্দ্র গ্রহণের সময় চাঁদের ওপর পৃথিবীর যে গোলাকার ছায়া পড়তে দেখা যায়, তার থেকেও প্রমাণিত হয় যে পৃথিবী গোল। কারণ যে বস্তুর আকার যে রকম হয় তার ছায়াও সেই রকম হয়ে থাকে।
গ) পৃথিবীর সব জায়গায় একই সাথে সূর্যের আলো পড়ে না, যা প্রমাণিত করে যে পৃথিবী গোল। কারণ পৃথিবী চ্যাপ্টা বা সমতল হলে সব জায়গায় একই সাথে সূর্যের আলো পড়তো।
ঘ) আবার বর্তমানে আধুনিক উপগ্রহ থেকে তোলা ছবির মাধ্যমে সহজেই প্রমাণিত হয় পৃথিবীর আকৃতি গোলাকার।

8. পৃথিবীর ওপরের উঁচুনীচু জায়গাগুলো অর্থাৎ পর্বত, মালভূমি, উপত্যকা, গিরিখাত প্রভৃতির জন্য কি পৃথিবীর আকৃতির কোনো পরিবর্তন হয় ?
উত্তর -  পৃথিবীর ওপরের উঁচু-নীচু জায়গাগুলো অর্থাৎ পর্বত, মালভূমি, উপত্যকা, গিরিখাত প্রভৃতির জন্য পৃথিবীর আকৃতির কোনো পরিবর্তন হয় না। প্রায় 6371 কিমি ব্যাসার্ধের বিশাল পৃথিবীপৃষ্ঠের সুউচ্চ পর্বতশ্রেণিসমূহ, মালভূমি, গিরিখাত, সমুদ্র তলদেশের গিরিখাত প্রভৃতির জন্য পৃথিবীপৃষ্ঠের আকৃতির খুব পরিবর্তন হয় না। মহাকাশ বা বায়ুমণ্ডলের ওপরের স্তর থেকে একে প্রায় মসৃণই লাগে। তবে পৃথিবী সম্পূর্ণ গোলাকার নয় বলেই পৃথিবীকে জিয়য়েড আকৃতির বলা হয় |

9. কোনো জিনিসের ওজন পৃথিবীর মাঝবরাবর অর্থাৎ নিরক্ষরেখায় যত হয়, দুই প্রান্তে মেরুর কাছে তার থেকে বেশি হয়। ভেবে দেখো এরকম কেন হয়? পৃথিবীর আকৃতির সঙ্গে কি এর কোনো সম্পর্ক আছে ?
উত্তর - কোনো বস্তুর ওজন নিরক্ষরেখায় কম এবং দুই প্রান্তে বা মেরুর কাছে বেশি হয়। মূলত পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির পার্থক্যের জন্য এরকম হয় ।  পৃথিবীর আকৃতির সঙ্গে এর প্রত্যক্ষ সম্পর্ক আছে। পৃথিবীর মেরু অঞ্চল কিছুটা চাপা হওয়ায় এখানে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি বেশি এবং ওজনও বেশি। অপরপক্ষে, নিরক্ষীয় অঞ্চল একটু স্ফীত হওয়ার জন্য এখানে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কম, তাই ওজনও কম।

10. কিভাবে প্রমাণিত হয় যে পৃথিবী গোল? 
উত্তর - 
ক) খোলা মাঠ বা ফাঁকা কোন স্থান থেকে সামনের দিকে তাকালে এমন একটা জায়গা আমাদের চোখে পড়ে, যেখানে মনে হয় আকাশ ও মাঠ মিলিত হচ্ছে, যাকে আমরা দিগন্ত রেখা বলে থাকি। পৃথিবী গোলাকার না হলে এই রকম দিগন্ত রেখার সৃষ্টি হত না।
খ) চন্দ্র গ্রহণের সময় চাঁদের ওপর পৃথিবীর যে গোলাকার ছায়া পড়তে দেখা যায়, তার থেকেও প্রমাণিত হয় যে পৃথিবী গোল। কারণ যে বস্তুর আকার যে রকম হয় তার ছায়াও সেই রকম হয়ে থাকে।
গ) পৃথিবীর সব জায়গায় একই সাথে সূর্যের আলো পড়ে না, যা প্রমাণিত করে যে পৃথিবী গোল। কারণ পৃথিবী চ্যাপ্টা বা সমতল হলে সব জায়গায় একই সাথে সূর্যের আলো পড়তো।
ঘ) আবার বর্তমানে আধুনিক উপগ্রহ থেকে তোলা ছবির মাধ্যমে সহজেই প্রমাণিত হয় পৃথিবীর আকৃতি গোলাকার।


যদি তোমাদের ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবী কি গোল ? (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর এই অধ্যায়টির প্রশ্নোত্তর গুলো ভালো লাগে এবং তোমরা উপকৃত হও, তবে আমাদের এই ওয়েবসাইট টি ফলো করে আমদের সাথেই থেকো। তাছাড়া আমাদের হোয়াটসাপ চ্যানেল, টেলিগ্রাম চ্যানেল ও ফেসবুক পেজে লাইক করে ফলো করে রাখতে পারো।  এই পোস্টটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলো না যেন । 
সময় দিয়ে ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবী কি গোল ? (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর আর্টিকেল টি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । 

  • ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল সকল অধ্যায় পড়ার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করো ( Class 6 Geography All Chapters' Questions and Answers Here WBBSE)
  1. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – আকাশ ভরা সূর্য তারা (প্রথম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  2. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবী কি গোল ? (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  3. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – তুমি কোথায় আছ ? (তৃতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  4. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবীর আবর্তন (চতুর্থ অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  5. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  6. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – বরফে ঢাকা মহাদেশ (ষষ্ঠ অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  7. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – আবহাওয়া ও জলবায়ু (সপ্তম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  8. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – বায়ুদূষণ (অষ্টম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  9. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – শব্দদূষণ (নবম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  10. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – আমাদের দেশ ভারত (দশম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here
  11. ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – মানচিত্র (একাদশ অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর Click Here

Post a Comment

0 Comments

Top Post Ad

Below Post Ad