Type Here to Get Search Results !

ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর | Class 6th Geography Chapter - 5 Questions And Answers MCQ,SAQ,LAQ | West Bengal Class 6 Geography 5th Chapter

ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর | Class 6th Geography Chapter - 5 Questions And Answers MCQ,SAQ,LAQ | West Bengal Class 6 Geography 5th Chapter | ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর | ক্লাস সিক্স ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় জল - স্থল - বাতাস প্রশ্ন উত্তর, সহায়িকা | ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল পঞ্চম অধ্যায়

সু-প্রভাত শিক্ষার্থী বন্ধুরা, তোমরা সবাই কেমন আছো ? আশাকরি তোমরা সকলেই ভালো আছো। আজকে আমরা ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর অধ্যায়ের সকল প্রকারের প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করবো । ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর অধ্যায়ের আলোচনা আমরা খুব সহজ ভাষায় এবং সহজ পধতিতে করার চেষ্টা করেছি। 
ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর অধ্যায়ের MCQ, SAQ, LAQ সকল প্রকারের প্রশ্ন পেয়ে যাবেন আমাদের এই পোস্টের মাধ্যমে , বর্তমানে আমাদের এই ওয়েবসাইটে মাসে প্রায় ৩ লক্ষেরও বেশী শিক্ষার্থী পড়াশুনা করে উপকৃত হচ্ছে। 

ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর এই অধ্যায়টি এখানে পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে এবং বিস্তারিত ভাবে তোমাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর এই অধ্যায় থেকে যেকোনো প্রশ্ন আসুক না কেন , সব প্রশ্নের উত্তর তোমরা দিতে পারবে, এটুকু গারেন্টি দিয়ে বলতে পারি।  ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর এই অধ্যায় থেকে  আমাদের এই প্রশ্ন-উত্তর এর বাইরে থেকে পরীক্ষায় কোনো অজানা প্রশ্ন পরবেনা। তাই চোখ বুজে বিশ্বাস করতে পারো । 
 
ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর | Class 6th Geography Chapter - 5 Questions And Answers MCQ,SAQ,LAQ |

সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো: মান – 1  (ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন | ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল  পঞ্চম অধ্যায় জল - স্থল - বাতাস  প্রশ্ন উত্তর |)


১. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী হল –
(A) আমাজন
(B) নীলনদ
(C) মিসিসিপি
(D) গঙ্গা
উত্তরঃ- A

২. ট্রপোস্ফিয়ারের ওপরে ভূপৃষ্ঠ থেকে 16 থেকে 50 কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত স্তরটির নাম—
(A) হোমোস্ফিয়ার
(B) থার্মোস্ফিয়ার
(C) স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার
(D) এক্সোস্ফিয়ার
উত্তরঃ- C

৩. বায়ুমণ্ডলের ঝড় ও বৃষ্টিবহুল স্তর হল –
(A) ট্রপোস্ফিয়ার
(B) স্ট্রাটোস্ফিয়ার
(C) মেসোস্ফিয়ার
(D) থার্মোস্ফিয়ার
উত্তরঃ-  A


৪. পৃথিবীর উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ হল—
(A) কানজঙ্ঘা
(B) মাউন্ট এভারেস্ট
(C) K2
(D) কিলিমাঞ্জারো
উত্তরঃ-  B

৫. বায়ুমণ্ডলের সাথে যুক্ত নয় এমন স্তর হল—
(A) শান্তমণ্ডল
(B) ওজোনমণ্ডল
(C) কেন্দ্রমণ্ডল
(D) ক্ষুব্ধমণ্ডল
উত্তরঃ-  C

৬. বায়ুমণ্ডলে O2 এর পরিমাণ প্রায় — ( 21% / 25% / 31%)।
উত্তরঃ-  21%

 ৭. কৃত্রিম উপগ্রহ, মহাকাশ স্টেশন থাকে— (স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার/ থার্মোস্ফিয়ার/এক্সোস্ফিয়ার) স্তরে।
উত্তরঃ- এক্সোস্ফিয়ার

৮. ঝড় এবং বৃষ্টিপাত ঘটে বায়ুমণ্ডলের (ট্রপোস্ফিয়ার/স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার/থার্মোস্ফিয়ার)-এ।
উত্তরঃ-  ট্রপোস্ফিয়ার

৯. প্রতিদিন গড়ে পৃথিবীতে ছুটে আসে - (10/15/20) হাজার কোটি উল্কা
উত্তরঃ-  10

১০. পৃথিবীর বৃহত্তম ও গভীরতম মহাসাগরটি হল — (প্রশান্ত / আটলান্টিক/ভারত) মহাসাগর। 
উত্তরঃ- প্রশান্ত

১১.  পৃথিবীর বৃহত্তম নদী হল — (নীল / আমাজন / ভলগা ।
উত্তরঃ-  আমাজন

১২. ভারত যে মহাদেশে অবস্থিত তা হল – (আফ্রিকা/ইউরোপ/এশিয়া)।
উত্তরঃ- এশিয়া

১৩. এশিয়া মহাদেশের দীর্ঘতম নদী— (নীল/ হোয়াংহো / ইয়াংসি কিয়াং)।
উত্তরঃ-  ইয়াংসি কিয়াং

১৪. প্রতিদিন গড়ে পৃথিবীর দিকে ছুটে আসা উল্কার সংখ্যা প্রায়
(A) 10
(B) 15
(C) 20
(D) 30 হাজার কোটি
উত্তরঃ-  A

১৫. পৃথিবীতে মোট উদ্ভিদ প্রজাতি রয়েছে—
(A) 30 হাজার
(B) 35 হাজার
(C) 40 হাজার
(D) 50 হাজার
উত্তরঃ-  B

১৬. শিলা ক্ষয় পেয়ে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে—
(A) জল
(B) মাটি
(C) বায়ু
(D) পাহাড় তৈরি হয়
উত্তরঃ-  B

১৭. মহাদেশগুলির নিজ অবস্থান থেকে সরে যাওয়াকে বলে—
(A) মহীসরণ
(B) পরিচলন
(C) মহীখাত
(D) পাত সলন
উত্তরঃ-  A

১৮. পৃথিবীর মোট জলের 97 শতাংশ রয়েছে—
(A) হিমবাহের মধ্যে
(B) সমুদ্রের জল হিসেবে
(C) ভৌমজল হিসেবে
(D) বায়ুমণ্ডলের মধ্যে
উত্তরঃ-  B

১৯.  শ্বেত মহাদেশ বলা হয়— (ওশিয়ানিয়া / দক্ষিণ আমেরিকা/অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে।
উত্তরঃ- অ্যান্টার্কটিকা

 ২০. পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা জনবহুল মহাদেশটি হল – (আফ্রিকা/ইউরোপ/এশিয়া)।
উত্তরঃ-  এশিয়া

২১.  বায়ুমণ্ডলের ওপরের দিকে বাতাসের ঘনত্ব — (কম/বেশি/একই)।
উত্তরঃ-  কম

২২. পৃথিবীর ভূত্বক ও কেন্দ্রমণ্ডলের মধ্যবর্তী অংশটি (শিলামণ্ডল/গুরুমণ্ডল/বারিমণ্ডল) নামে পরিচিত।
উত্তরঃ- গুরুমণ্ডল

২৩. সকল মহাদেশ সম্মিলিতভাবে অবস্থান করত— (সুমেরু/কুমেরু / নিরক্ষীয় অঞ্চলের নিকট। 
উত্তরঃ-  কুমেরু

২৪.  সূর্যের সাতটি রঙের মধ্যে – ( লাল / নীল / হলুদ) রংটি সব থেকে বেশি আকাশজুড়ে বিচ্ছুরিত হয়।
উত্তরঃ- নীল

২৫. এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশ দুটি একত্রে
(A) ইন্দোনেশিয়া
(B) ইউরেশিয়া
(C) মালয়েশিয়া
(D) পলিনেশিয়া নামে পরিচিত
উত্তরঃ-  B

২৬. ভূ-অভ্যন্তরের সাথে যুক্ত নয় এমন স্তর হল—
(A) স্থলমন্ডল
(B) গুরুমণ্ডল
(C) কেন্দ্রমণ্ডল
(D) ভূত্বক
উত্তরঃ-  A

২৭. পৃথিবীর বাইরের অংশের নাম –
(A) গুরুমণ্ডল
(B) শিলামন্ডল
(C) ভূত্বক
উত্তরঃ-  C

২৮. ভূপৃষ্ঠ থেকে উর্ধে 10000 কিমি পর্যন্ত প্রসারিত গ্যাসীয় আবরণকে বলে—
(A) জলমণ্ডল
(B) শিলামন্ডল
(C) বায়ুমণ্ডল
(D) গুরুমণ্ডল
উত্তরঃ-  C

২৯.  আন্দিজ পর্বতশ্রেণি— (ইউরোপ/উত্তর আমেরিকা/দক্ষিণ আমেরিকা) মহাদেশে অবস্থিত। 
উত্তরঃ-  দক্ষিণ আমেরিকা 

৩০. ক্ষুদ্রতম মহাসাগরটি হল— (কুমেরু মহাসাগর/সুমেরু মহাসাগর / আটলান্টিক মহাসাগর)।
উত্তরঃ-  সুমেরু মহাসাগর

৩১.  বিশ্ব উন্নায়নের একটি ফল হল – (সমুদ্র জলতলের উচ্চতা বৃদ্ধি/ ওজোনস্তর ক্ষয়/ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত)।
উত্তরঃ-  সমুদ্র জলতলের উচ্চতা বৃদ্ধি

৩২.  উত্তর আমেরিকার প্রধান পর্বতশ্রেণিটি হল – (অ্যাটলাস / রকি / গ্রেট ডিভাইডিং রেঞ্জ)।
উত্তরঃ-  রকি 

৩৩. পৃথিবীর বাইরের শক্ত আবরণটির নাম হল – (শিলামণ্ডল / ভূত্বক / পুরুমণ্ডল)।  
উত্তরঃ-  ভূত্বক

৩৪. শিলা ও মাটি দিয়ে তৈরি স্তরকে বলে— (শিলামণ্ডল/বারিমণ্ডল/জীবমণ্ডল)।
উত্তরঃ- শিলামণ্ডল

৩৫. বায়ুমণ্ডলে (অক্সিজেন/হাইড্রোজেন নাইট্রোজেন) গ্যাসের পরিমাণ সর্বাধিক।
উত্তরঃ- নাইট্রোজেন

৩৬. একটি বিষাক্ত গ্যাস হল
(A) অক্সিজেন
(B) হাইড্রোজেন
(C) কার্বন মনোক্সাইড
উত্তরঃ-  C

৩৭. পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী হল—
(A) আমাজন
(B) নীলনদ
(C) মিসিসিপি
(D) গঙ্গা
উত্তরঃ-  B

৩৮. শিলা ক্ষয় পেয়ে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে—
(A) জল
(B) মাটি
(C) বায়ু
(D) পাহাড় তৈরি হয়
উত্তরঃ-  B

৩৯. পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম মহাদেশ—
(A) এশিয়া
(B) ওশিয়ানিয়া
(C) উত্তর আমেরিকা
উত্তরঃ-  B

৪০. বায়ুমণ্ডলের প্রধান উপাদান হল গ্যাসীয় পদার্থ, জলীয়বাষ্প এবং
(A) ক্রোমিয়াম
(B) লোহা
(C) নিকেল
(D) ধূলিকণা
উত্তরঃ-  D

৪১. বেতারতরঙ্গ ধাক্কা খেয়ে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে— (ট্রপোস্ফিয়ার / স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার /আয়নোস্ফিয়ার) স্তর থেকে। 
উত্তরঃ-  আয়নোস্ফিয়ার

৪২. সর্বাধিক ক্ষুদ্র মহাদেশটি হল— (আফ্রিকা/ওশিয়ানিয়া/অস্ট্রেলিয়া)।
উত্তরঃ- ওশিয়ানিয়া

৪৩. পৃথিবীর বৃহত্তম উন্ন মরুভূমি হল – (গোবি / সাহারা / থর)।
উত্তরঃ- সাহারা

৪৪. প্রায় ( 20 / 40 / 30) কোটি বছর পূর্বে পৃথিবীতে প্রথম প্রাণের সৃষ্টি হয়েছিল।
উত্তরঃ- 30

৪৫. ওয়েগনারের মতে, গুরুমণ্ডলে – (পরিচলন তাপ স্রোত /অগ্নুৎপাত / আবহবিকার)-এর জন্য মহাদেশগুলির সঞ্চরণ ঘটেছে।
উত্তরঃ- পরিচলন তাপস্রোত

৪৬. পৃথিবীর বাইরের অংশের নাম –
(A) গুরুমণ্ডল
(B) শিলামন্ডল
(C) ভূত্বক
উত্তরঃ-  C

৪৭. পৃথিবীতে প্রথম প্রাণের উপস্থিতি পাওয়া যায়—
(A) জলে
(B) স্থলে
(C) আকাশে
(D) ভূগর্ভে
উত্তরঃ-  A

৪৮. পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাদেশ হল—
(A) এশিয়া
(B) আফ্রিকা
(C) ইউরোপ
(D) উত্তর আমেরিকা
উত্তরঃ-  B

৪৯. ওজোনস্তর নষ্ট হলে পৃথিবী—
(A) ঠান্ডা হবে
(B) উষ্ণ হবে
(C) একই থাকতে ধবংস হবে
উত্তরঃ-  B

৫০. পৃথিবীর বাইরের অংশের নাম –
(A) গুরুমণ্ডল
(B) শিলামন্ডল
(C) ভূত্বক
উত্তরঃ-  C

৫১. পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতশ্রেণি— (হিমালয় আল্পস / আন্দিজ)।
উত্তরঃ- আন্দিজ

৫২.  (উত্তর দক্ষিণ/পূর্ব) — গোলার্ধে জলভাগের পরিমাণ বেশি।
উত্তরঃ- দক্ষিণ

৫৩.  পৃথিবীতে জলভাগের পরিমাণ – (51/71 / 81 ) শতাংশ। 
উত্তরঃ-  71

৫৪. আমরা খনিজ পদার্থ (শিলামণ্ডল / বারিমণ্ডল/জীবমণ্ডল) থেকে পেয়ে থাকি।
উত্তরঃ-  শিলামণ্ডল

৫৫. দক্ষিণমেরুকে ঘিরে আছে― (এশিয়া/ইউরোপ/ওশিয়ানিয়া) মহাদেশ।
উত্তরঃ- ওশিয়ানিয়া

 ৫৬. (ভলগা / ওব/রাইন) -নদী ইউরোপ মহাদেশে অবস্থিত।
উত্তরঃ- রাইন

৫৭.  (মিথেন/অক্সিজেন/হাইড্রোজেন) একটি গ্রিনহাউস গ্যাস |
উত্তরঃ-  মিথেন

৫৮. পৃথিবীর দ্বিতীয় উচ্চতম পর্বতশ্রেণি হল—
(A) হিমালয়
(B) আন্দিজ
(C) রকি
(D) আল্পস
উত্তরঃ-  B

৫৯. পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে থাকা প্রধান দুটি গ্যাস হল—
(A) অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন
(B) অক্সিজেন ও কার্বন ডাইঅক্সাইড
(C) নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন
উত্তরঃ-  C

৬০. সূর্য থেকে আগত অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে—
(A) ওজোন
(B) আর্গন
(C) জেনন
(D) হিলিয়াম গ্যাস
উত্তরঃ-  A

৬১. পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী হল—
(A) আমাজন
(B) নীলনদ
(C) মিসিসিপি
(D) গঙ্গা
উত্তরঃ-  B

৬২. পৃথিবীর মোট জলের 97 শতাংশ রয়েছে—
(A) হিমবাহের মধ্যে
(B) সমুদ্রের জল হিসেবে
(C) ভৌমজল হিসেবে
(D) বায়ুমণ্ডলের মধ্যে
উত্তরঃ-  B

৬৩. দক্ষিণ গোলার্ধে (জল / স্থল / বায়ু) ভাগের পরিমাণ বেশি।
উত্তরঃ-  স্থল

৬৪.  বায়ুমণ্ডলে O2 এর পরিমাণ মোট আয়তনের প্রায়― (78/21/25) শতাংশ।
উত্তরঃ- 21

৬৫.  (আফ্রিকা/অ্যান্টার্কটিকা/ইউরোপ) – মনুষ্যবসতিবিহীন মহাদেশ।
উত্তরঃ-  অ্যান্টার্কটিকা

৬৬.  বায়ুমণ্ডলের ঊর্বসীমা – (প্রায় 10000 কিমি/ প্রায় 5000 কিমি/ প্রায় 50000 কিমি) উচ্চতা 
উত্তরঃ-  প্রায় 10000 কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত।

৬৭.  বায়ুমণ্ডলের সর্বনিম্ন স্তর — (মেসোফিয়ার / আয়নোস্ফিয়ার/ ট্রপোস্ফিয়ার)।
উত্তরঃ- ট্রপোস্ফিয়ার

৬৮.  রামধনু – (আয়নোস্ফিয়ার / মেসোফিয়ার / এক্সোস্ফিয়ার) স্তরে দেখা যায়।
উত্তরঃ-  আয়নোস্ফিয়ার

৬৯. অস্ট্রেলিয়া যে মহাদেশের অন্তর্গত—
(A) এশিয়া
(B) আফ্রিকা
(C) ওশিয়ানিয়া
(D) ইউরোপ
উত্তরঃ-  C

৭০. আন্দিজ যে ধরনের পর্বতশ্রেণি—
(A) প্রাচীন ভঙ্গিল
(B) নবীন ভঙ্গিল
(C) স্থাপ পর্বত
(D) ক্ষয়জাত পর্বত
উত্তরঃ-  B

৭১. ভুপৃষ্ঠের ওপরে শিলা আর মাটি দিয়ে তৈরি হয়েছে—
(A) গুরুমণ্ডল
(B) শিলামন্ডল
(C) শান্তমন্ডল
(D) বায়ুমণ্ডল
উত্তরঃ-  B

৭২. পৃথিবীতে প্রথম প্রাণের উপস্থিতি পাওয়া যায়—
(A) জলে
(B) স্থলে
(C) আকাশে
(D) ভূগর্ভে
উত্তরঃ-  A

৭৩. যে স্তরে বেতারতরঙ্গ প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে তা হল
(A) আয়নোস্ফিয়ার
(B) মেসোস্ফিয়ার
(C) এক্সোস্ফিয়ার
(D) স্ট্রাটোস্ফিয়ার
উত্তরঃ-  A

৭৪. বায়ুমণ্ডলের— (ট্রপোস্ফিয়ার/স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার / মেসোস্ফিয়ার) স্তরে উল্কা  পুড়ে ছাই হয়ে যায়। 
উত্তরঃ- মেসোস্ফিয়ার

৭৫. . ট্রপোস্ফিয়ারে উচ্চতা বৃদ্ধিতে উন্নতা— (হ্রাস / বৃদ্ধি / এক) হয়।
উত্তরঃ- হ্রাস 

 ৭৬. জেট বিমান চলাচল করে বায়ুমণ্ডলের (স্ট্র্যাটোস্কিয়ার / ট্রপোস্ফিয়ার / মেসোস্ফিয়ার)-এর মধ্য দিয়ে ।
উত্তরঃ- ট্রপোস্ফিয়ার 

৭৭.  প্রথম প্রাণের সৃষ্টি ঘটে (জলভাগে/ স্থলভাগে / আকাশে)। 
উত্তরঃ-  জলভাগে।  

৭৮. পৃথিবীর সকল মহাদেশ একত্রে (প্যানথালাসা/প্যানজিয়া /ওশিয়ানিয়া) নামে পরিচিত ছিল।
উত্তরঃ-  প্যানজিয়া

৭৯. প্যানজিয়াকে বেষ্টনকারী মহাসাগরের নাম- (প্যানজিয়া / বারিমণ্ডল/প্যানথালাসা) ছিল।
উত্তরঃ-প্যানথালাসা

৮০. পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ— (ইউরোপ/দক্ষিণ আমেরিকা এশিয়া)।
উত্তরঃ- এশিয়া

৮১. পৃথিবীর ছাতা’বলা হয় যে স্তরকে—
(A) ট্রপোস্ফিয়ারকে
(B) ওজোন স্তরকে
(C) মেসোস্ফিয়ারকে
(D) এক্সোস্ফিয়ারকে
উত্তরঃ-  B

৮২. বাড়িতে ব্যবহূত হয় এমন একটি জিনিস যা থেকে ওজোনস্তরের ক্ষতি হয়, সেটি হল—
(A) সুগন্ধি দ্রব্য
(B) খাবারের মোড়ক
(C) টেলিভিশন
(D) ভাঙা কাঁচের টুকরো
উত্তরঃ-  A

৮৩. পৃথিবীর বাইরের অংশের নাম –
(A) গুরুমণ্ডল
(B) শিলামন্ডল
(C) ভূত্বক
উত্তরঃ-  C

৮৪. পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে থাকা প্রধান দুটি গ্যাস হল—
(A) অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন
(B) অক্সিজেন ও কার্বন ডাইঅক্সাইড
(C) নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন
উত্তরঃ-  C

৮৫. প্রতিদিন গড়ে পৃথিবীর দিকে ছুটে আসা উল্কার সংখ্যা প্রায়
(A) 10
(B) 15
(C) 20
(D) 30 হাজার কোটি
উত্তরঃ-  A


অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর : প্রতিটা প্রশ্নের মান -1  (6th Geography Chapter -5 Important Questions And Answers )


১.  স্ট্রাটোস্ফিয়ার বিস্তৃতি কত কিলোমিটার?
উত্তর - ট্রপোস্ফিয়ারের উর্ধ্বসীমা থেকে প্রায় 50 কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত স্ট্রাটোস্ফিয়ার বিস্তৃত রয়েছে। 

২.  বায়ুমন্ডলের কোন স্তরে মেঘ, ঝড়-বৃষ্টি প্রভৃতি সংঘটিত হয়ে থাকে?
উত্তর - ট্রপোস্ফিয়ারে

৩.  বায়ুমন্ডলের কোন স্তরকে শান্ত স্তর বলে? 
উত্তর - স্ট্রাটোস্ফিয়ার কে

৪. জেট প্লেন গুলি বায়ুমন্ডলের কোন স্তর দিয়ে যাতায়াত করে?
উত্তর - স্ট্রাটোস্ফিয়ার দিয়ে

৫.  স্ট্র্যাটোসস্ফিয়ারে উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে তাপমাত্রা ( বাড়ে/কমে)?
উত্তর - বাড়ে

৬.  বায়ুমণ্ডলের কত কিলোমিটার উচ্চতায় ওজোন গ্যাসের স্তর লক্ষ্য করা যায়?
উত্তর - নিম্ন স্ট্যাটাসফিয়ারের 20-25 কিমি উচ্চতায় ওজোন গ্যাসের স্তর লক্ষ্য করা যায়।

৭.  স্ট্রাটোস্ফিয়ার অবস্থিত ওজোন স্তরটি কিভাবে আমাদের রক্ষা করে? 
উত্তর - বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার এ অবস্থিত ওজোন স্তরটি সূর্য থেকে আগত ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে আমাদের তার ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে রক্ষা করে। 

৮.  স্ট্রাটোস্ফিয়ার এর পরবর্তী স্তরের নাম কি?
উত্তর - মেসোস্ফিয়ার 

৯. দক্ষিণ গঙ্গোত্রী কবে, কোথায় ও কেন স্থাপিত হয়েছে? (এক কথায় উত্তর দাও)
উত্তরঃ-  1982 সালের জানুয়ারি অ্যান্টার্কটিকায় ভারতের প্রথম গবেষণাকেন্দ্র দক্ষিণ গঙ্গোত্রী স্থাপিত হয়েছে।

১০. পৃথিবীর শীতলতম স্থান কোনটি? (এক কথায় উত্তর দাও)
উত্তরঃ-  অ্যান্টার্কটিকায় রাশিয়ার গবেষণাকেন্দ্র ভস্তক (উষ্ণতা –89.2 °সে)।

১১. অ্যান্টার্কটিকার প্রবল তুষারঝড় কী নামে পরিচিত? (এক কথায় উত্তর দাও)
উত্তরঃ-  ব্লিজার্ড

১২. পেঙ্গুইনের ঠান্ডা লাগে না কেন? (এক কথায় উত্তর দাও)
উত্তরঃ-  চামড়ার নীচে পুরু চর্বি থাকে বলে

১৩. পৃথিবীর শীতলতম মহাদেশ_________। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-  অ্যান্টার্কটিকা

১৪. অ্যান্টার্কটিকায় গ্রীষ্মকালে মেরুজ্যোতি দেখা যায়। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-  মিথ্যা

১৫. __________ মাস অ্যান্টার্কটিকায় গ্রীষ্মকাল। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-  নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি

১৬. ভিনসন ম্যাসিফের উচ্চতা _________মিটার (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-  4897

১৭. বরফের নীচে সুড়ঙ্গ বানিয়ে অ্যান্টার্কটিকায় বসবাস করে কোন্ প্রাণী? (এক কথায় উত্তর দাও)
উত্তরঃ-  সিলমাছ।

১৮. কুমেরু বিন্দু থেকে কত ডিগ্রি অক্ষরেখা পর্যন্ত অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ অবস্থিত? (এক কথায় উত্তর দাও)
উত্তরঃ-  60° অক্ষরেখা পর্যন্ত।

১৯. অ্যান্টার্কটিকায় অবস্থিত ভারতের প্রথম গবেষণাকেন্দ্রের নাম _________। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-  দক্ষিণ গঙ্গোত্রী ।

২০. কোন্ জাতীয় পেঙ্গুইন সবথেকে বড়ো হয়? (এক কথায় উত্তর দাও)
উত্তরঃ-  এম্পেরর পেঙ্গুইন ।

২১. বরফের নীচে সুড়ঙ্গ বানিয়ে অ্যান্টার্কটিকায় বসবাস করে কোন্ প্রাণী? (এক কথায় উত্তর দাও)
উত্তরঃ-  সিলমাছ।

সবচেয়ে ছোটো পেঙ্গুইন এম্পেরর। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-  মিথ্যা ।

২২. কোন মহাদেশে পৃথিবীর সবথেকে বেশি মানুষ বসবাস করে?
উত্তর - এশিয়া মহাদেশে

২৩. পৃথিবীর কয়টি মহাদেশ ও কি কি?
উত্তর - পাঁচটি, প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর, ভারত মহাসাগর,  সুমেরু মহাসাগর ও কুমেরু মহাসাগর।

২৪. অ্যান্টার্কটিকায় স্থাপিত রাশিয়ার গবেষণাকেন্দ্র হল_________ । (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-  ভস্তক ।

২৫. অ্যান্টার্কটিকায় কয়টি দেশের গবেষণাগার রয়েছে? (এক কথায় উত্তর দাও)
উত্তরঃ-  প্রায় 40টি দেশের।

২৬. অ্যান্টার্কটিকার ওপরে বরফের স্তর প্রায় 2-4 কিমি পুরু। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-  মিথ্যা ।

২৭. পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাদেশের নাম কি?
উত্তর - আফ্রিকা

২৮. পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম মহাদেশের নাম কি?
উত্তর - ওশিয়ানিয়া

২৯.  পৃথিবীর বৃহত্তম মরুভূমির নাম কি?
উত্তর - আফ্রিকা মহাদেশের সাহারা মরুভূমি

৩০.  ইউরোপ ও এশিয়া মহাদেশকে একত্রে কি বলে?
উত্তর - ইউরেশিয়া

৩১.  পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম মহাদেশের নাম কি?
উত্তর - আন্টার্কটিকা

৩২. পৃথিবীর দীর্ঘতম নদীর নাম কি?
উত্তর - আফ্রিকা মহাদেশের নীলনদ পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী।

৩৩. কোন মহাদেশের দেশের সংখ্যা সবথেকে বেশি?
উত্তর - আফ্রিকা মহাদেশে 

৩৪. পৃথিবীর শুষ্কতম শীতল মরুভূমির নাম কি?
উত্তর - দক্ষিণ আমেরিকার প্যাটাগোনিয়া মরুভূমি 

৩৫. পৃথিবীর বৃহত্তম নদীর নাম কি?
উত্তর - দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন নদী

৩৬. মেসোস্ফিয়ার এর বিস্তৃতি কত কিলোমিটার? 
উত্তর - স্ট্রাটোস্ফিয়ারের উর্ধ্বসীমা থেকে 80 কিলোমিটার পর্যন্ত বায়ুমণ্ডলীয় অংশকে মেসোস্ফিয়ার বলে।

৩৭.  মেসোস্ফিয়ার এর পরবর্তী স্তরের নাম কি?
উত্তর - থার্মোস্ফিয়ার

৩৮.  থার্মোস্ফিয়ার এর আরেক নাম কি?
উত্তর - আয়নোস্ফিয়ার

৩৯.  বায়ুমন্ডলের কোন স্তর থেকে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়ে আসে বলে আমরা রেডিও শুনতে পাই? 
উত্তর - আয়োনোস্ফিয়ার থেকে

৪০. পৃথিবীতে মোট জলের শতকরা কত ভাগ সমুদ্রের জল?
উত্তর -  97% 

৪১.  প্যানজিয়া কি?
উত্তর - আজ থেকে প্রায় 50 কোটি বছর আগে পৃথিবীর সমস্ত ভূখন্ড একত্রিত হয়ে একটি বিশাল ভূখণ্ড রূপে অবস্থান করতো, যাকে মহা মহাদেশ বা প্যাঞ্জিয়া বলা হয়।

৪২.  প্যান্থালাসা কি?
উত্তর - প্যানজিয়া কে ঘিরে যে বিশাল সমুদ্র অবস্থান করে তাকে মহা মহাদেশ বা প্যান্থালাসা  বলে।

৪৩.  মহাদেশ সঞ্চালন এর মূল কারণ কি? 
উত্তর - গুরুমন্ডল এ সৃষ্ট পরিচলন স্রোত মহাদেশ গুলির সঞ্চারণ এর মূল কারণ।

৪৪. পৃথিবীতে মোট কয়টি মহাদেশ রয়েছে?
উত্তর - সাতটি

৪৫. পৃথিবীর সাত টি মহাদেশের নাম উল্লেখ করো?
উত্তর - এশিয়া, আফ্রিকা, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, আন্টার্কটিকা , ইউরোপ ও ওশিয়ানিয়া।

৪৬. পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশের নাম কি?
উত্তর - এশিয়া মহাদেশ পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ

৪৭.  বায়ুমন্ডলের সর্বশেষ স্তর এর নাম কি?
উত্তর - এক্সোস্ফিয়ার

৪৮.  কৃত্রিম উপগ্রহ ও মহাকাশ স্টেশন বায়ুমন্ডলের কোন স্তরে অবস্থিত?
উত্তর - এক্সোস্ফিয়ারে

৪৯. কোন্ মহাদেশকে বিজ্ঞানের পীঠস্থান বলা হয়? (এক কথায় উত্তর দাও)
উত্তরঃ-  অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে ।

৫০.  কত বছর আগে পৃথিবীর সৃষ্টি হয়েছে?
উত্তর - আজ থেকে প্রায় 460 কোটি বছর আগে

৫১.  পৃথিবীর অভ্যন্তর ভাগ কে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ও কি কি ?
উত্তর - তিন ভাগে -  ভূত্বক, গুরুমন্ডল ও কেন্দ্রমন্ডল

৫২.  ভূত্বক কাকে বলে?
উত্তর - পৃথিবীর সবথেকে বাইরের শক্ত পাতলা আবরণ কে ভূত্বক বলে।

 ৫৩. নীল গ্রহ কাকে বলে?
উত্তর - পৃথিবী কে

৫৪.  পৃথিবীকে নীল গ্রহ বলা হয় কেন? 
উত্তর - পৃথিবীর প্রায় চার ভাগের তিন ভাগই জল, মাত্র এক ভাগ স্থল ভাগ। তাই মহাকাশ থেকে পৃথিবী কে দেখলে নীল রঙের দেখায় বলে পৃথিবীকে নীল গ্রহ বলা হয়।

৫৫.  পৃথিবীতে প্রথম প্রাণের সৃষ্টি হয় (জলভাগে/স্থলভাগে)?
উত্তর - প্রায় 30 কোটি বছর আগে জলভাগে প্রথম প্রাণের সৃষ্টি হয়।

৫৬. ভিনসন ম্যাসিফের উচ্চতা _________মিটার (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-  4897

৫৭. অ্যান্টার্কটিকা পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম মহাদেশ। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-  সত্য ।

৫৮. ভস্তক-এর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা_________ (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-  –89.2°সে ।

৫৯. __________ মাস অ্যান্টার্কটিকায় গ্রীষ্মকাল। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-  নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি ।

৬০. রস সাগরের তীরে অবস্থিত মাউন্ট এরেবাস হল অ্যান্টার্কটিকার_________ (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-  জীবন্ত আগ্নেয়গিরি ।

৬১. অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে বেষ্টন করে আছে _________। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ- . কুমেরু মহাসাগর ।

৬২. অ্যান্টার্কটিকার প্রতীকী পাখির নাম কী? (এক কথায় উত্তর দাও)
উত্তরঃ-  পেঙ্গুইন ।

৬৩. বায়ু মন্ডলে কোন গ্যাসের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি?
উত্তর - নাইট্রোজেন 

 ৬৪. বায়ু মন্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ কত?
উত্তর - প্রায় 21 শতাংশ

৬৫.  পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল কে কয়টি স্তরে ভাগ করা হয় ও কি কি?
উত্তর - পাঁচটি, যথা - ট্রপোস্ফিয়ার, স্ট্রাটোস্ফিয়ার, মেসোস্ফিয়ার, থার্মোস্ফিয়ার ও এক্সোস্ফিয়ার। 

৬৬.  বায়ুমন্ডলের সর্বনিম্ন স্তরের নাম কি?
উত্তর - ট্রপোস্ফিয়ার

৬৭.  ট্রপোস্ফিয়ারের প্রতি হাজার মিটার উচ্চতা বৃদ্ধিতে কিরূপ হারে তাপমাত্রা হ্রাস পায়? 
উত্তর - 6.4 ডিগ্রী সেলসিয়াস উষ্ণতা হ্রাস পায়।

৬৮.  ট্রপোস্ফিয়ারের পরবর্তী স্তরের নাম কি?
উত্তর - স্ট্রাটোস্ফিয়ার

৬৯.  ট্রপোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি কত?
উত্তর - ট্রপোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি ভূপৃষ্ঠ থেকে 16 কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত। 

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর : প্রতিটা প্রশ্নের মান -2/3  (ক্লাস সিক্স ভূগোল  পঞ্চম অধ্যায় জল - স্থল - বাতাস গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্ন উত্তর, সহায়িকা | )


১.  বায়ুমণ্ডল বলতে কী বোঝা? আকাশের রং নীল। র দেখায় কেন?
উত্তরঃ- বায়ুমণ্ডল হল একটি অদৃশ্য গ্যাসীয় আবরণ যা পৃথিবীকে চারদিক থেকে বেষ্টন করে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে পৃথিবীপৃষ্ঠে লেগে আছে এবং পৃথিবীর আবর্তনের সঙ্গে একসঙ্গে আবর্তিত হচ্ছে। বায়ুমণ্ডল ভূপৃষ্ঠ থেকে ওপরের দিকে প্রায় 10000 কিমি উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত। প্রকৃতপক্ষে নীল আকাশটি হল পৃথিবীকে চারিদিক থেকে ঘিরে রাখা বায়ুমণ্ডল। বায়ুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ধূলিকণা, জলীয়বাষ্প এবং অন্যান্য পদার্থ ভাসমান অবস্থায় রয়েছে। দিনেরবেলা এগুলির গায়ে সূর্যের আলো বাধাপ্রাপ্ত হয়ে সাতটি রং-এ ভেঙে যায়। এগুলির মধ্যে নীল আলো সবচেয়ে বেশি বিচ্ছুরিত হয় বলেই আকাশকে নীল দেখায় ।

২.  বায়ুমণ্ডল কী কী উপাদান দ্বারা গঠিত ? স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার বা শান্তমণ্ডল বলতে কী বোঝ ? 
উত্তরঃ- বায়ুমণ্ডল মূলত তিনটি উপাদান দ্বারা গঠিত। যথা—
[1] গ্যাসীয় উপাদান: নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড, আর্গন ও কিছু নিষ্ক্রিয় গ্যাস প্রভৃতি।
[2] জলীয়বাষ্প: জল বাষ্পে পরিণত হয়ে ধূলিকণাকে আশ্রয় করে জলীয়বাষ্পরূপে বাতাসে ভেসে বেড়ায় ।
[3] কঠিন উপাদান: বাতাসের মধ্যে প্রচুর ধূলিকণা এবং অন্যান্য কঠিন উপাদান ভেসে বেড়ায়।
ভূপৃষ্ঠ থেকে ওপরের দিকে বায়ুমণ্ডলের দ্বিতীয় স্তরটি হল স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার। এটি ট্রপোস্ফিয়ারের পর থেকে প্রায় 50 কিমি উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত। এই স্তরে কোনোরকম বায়ুমণ্ডলীয় গোলযোগ দেখা যায় না বলে একে শান্তমণ্ডল বলে। এই স্তরের নিম্ন অংশ দিয়েই জেট বিমান চলাচল করে। এই স্তরে 20-25 কিমি উচ্চতায় ওজোন গ্যাসের স্তর রয়েছে, যাকে ওজোনস্তর বলে। উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এই স্তরের উন্নতা বৃদ্ধি পায় ।

৩. পৃথিবীর উপরিভাগ থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত স্তরবিন্যাস করো। শিলামণ্ডল কাকে বলে ?
উত্তরঃ- পৃথিবীর উপরিভাগ থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত মোট ওটি স্তর দেখা যায়। যথা-
[1] ভূত্বক: এটি পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা বাইরের স্তর বা আবরণ বিশেষ। এটি কঠিন শিলা দ্বারা গঠিত। ভূত্বক মহাদেশীয় এবং মহাসাগরীয় এই দু-রকম হতে পারে ।
[2] গুরুমণ্ডল: ভূত্বকের তলদেশের গলিত অর্ধতরল স্তরটি হল গুরুমণ্ডল।
[3] কেন্দ্রমণ্ডল: গুরুমণ্ডলের নীচে একেবারে অভ্যন্তরভাগে পৃথিবীর কেন্দ্রকে ঘিরে থাকা স্তরটি হল কেন্দ্রমণ্ডল।
ভূত্বক ও গুরুমণ্ডলের উপরিভাগকে সম্মিলিতভাবে শিলামণ্ডল বলে। শিলামণ্ডল মহাদেশের তলদেশে প্রায় 50- 140 কিমি এবং মহাসাগরের তলদেশে প্রায় 40 কিমি গভীরতা পর্যন্ত বিস্তৃত। শিলামণ্ডলের গড় গভীরতা প্রায় 100 কিমি।

৪.  বারিমণ্ডল বলতে কী বোঝ? জলচক্র কাকে বলে ?
উত্তরঃ-  পৃথিবীর যে সকল অংশে জল পাওয়া যায়, যেমন— সাগর, মহাসাগর, হ্রদ, জলাশয়, নদী ইত্যাদিকে একত্রে জলভাগ বা বারিমণ্ডল বলা হয়। পৃথিবীর মোট ক্ষেত্রফলের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ (71 ভাগ) বারিমণ্ডলের অন্তর্গত।
ভূপৃষ্ঠের জলভাগ থেকে সূর্যের তাপে জল বাষ্পীভূত হয়ে জলীয়বাষ্পরূপে বায়ুমণ্ডলে অবস্থান করে। ওই জলীয়বাষ্প পরে শীতল ও ঘনীভূত হয়ে মেঘ সৃষ্টি করে এবং মেঘ থেকে বৃষ্টি বা তুষাররূপে পৃথিবীতে নেমে আসে এবং তা বিভিন্ন মাধ্যমে নদী বা সমুদ্রে মেশে। এরপর ওই জল পুনরায় বাষ্পে পরিণত হয়। এভাবে শিলামণ্ডল, বায়ুমণ্ডল ও বারিমণ্ডলের মধ্যে জলের চক্রাকার আবর্তনকে জলচক্র বলে। 

৫. পৃথিবীর মহাসাগরগুলির পরিচয় দাও। বর্তমানে পৃথিবীতে কতগুলি মহাদেশ আছে ও কী কী?
উত্তরঃ- পৃথিবীতে বর্তমানে 5টি মহাসাগর অবস্থিত। এগুলি হল— [1] প্রশান্ত মহাসাগর (বৃহত্তম), [2] আটলান্টিক মহাসাগর, [3] ভারত মহাসাগর, [4] কুমেরু মহাসাগর এবং [5] সুমেরু মহাসাগর (ক্ষুদ্রতম)। প্রশান্ত মহাসাগর আয়তনে বৃহত্তম এবং গভীরতম মহাসাগর। আটলান্টিক মহাসাগর আয়তনে দ্বিতীয় বৃহত্তম হলেও গভীরতায় তৃতীয় কিন্তু, ভারত মহাসাগর আয়তনে তৃতীয় হলেও গভীরতায় দ্বিতীয় গভীরতম মহাসাগর। সুমেরু মহাসাগর আয়তনে ক্ষুদ্রতম মহাসাগর। বর্তমানে পৃথিবীতে 7টি মহাদেশ বর্তমান। এগুলি হল— [1] এশিয়া (বৃহত্তম), [2] আফ্রিকা, [3] উত্তর আমেরিকা, [4] দক্ষিণ আমেরিকা, [5] অ্যান্টার্কটিকা, [6] ইউরোপ এবং [৭] এশিয়া।

৬.   ইউরেশিয়া বলতে কী বোঝ? প্যানজিয়া ও প্যানথালাসা বলতে কী জানো?
উত্তরঃ-   ইউরোপ মহাদেশ এবং এশিয়া মহাদেশ দুটি আলাদা ভূখণ্ডে অবস্থিত নয়। একই ভূখণ্ডের পূর্বদিকে এশিয়া এবং পশ্চিমদিকে ইউরোপ মহাদেশ অবস্থিত। এই দুই মহাদেশ ইউরাল পর্বত ও ইউরাল নদীর দ্বারা আলাদা। এই দুই মহাদেশকে একত্রে ইউরেশিয়া বলা হয়। বিজ্ঞানী ওয়েগনারের মতে আজ থেকে প্রায় 50 কোটি বছর পূর্বে পৃথিবীর সকল মহাদেশ মিলিতভাবে একটি বিরাট ভূখণ্ড হিসেবে অবস্থান করত। তার নাম ছিল প্যানজিয়া। প্যানজিয়াকে বেষ্টন করে চারদিকে যে জলভাগ বা মহাসাগর অবস্থিত ছিল তা হল প্যানথালাসা। প্রায় 20 কোটি বছর আগে ভূ-আন্দোলনের ফলে প্যানজিয়ার ভাঙন ও চলন শুরু হয় এবং বর্তমানে 7টি মহাদেশ ও 5টি মহাসাগর ভাঙনের ফলে সৃষ্টি হয়েছে।

৭.  জীবমণ্ডল বলতে কী বোঝ? মানুষ কিভাবে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করছে?
উত্তরঃ-  পৃথিবীর শিলামণ্ডল, বারিমণ্ডল এবং বায়ুমণ্ডলের যে অংশে জীবের উপস্থিতি, বিস্তার ও বৈচিত্র্য লক্ষ করা যায়, তাকে জীবমণ্ডল বলা যায়। ভূপৃষ্ঠ থেকে 300 মিটার উচ্চতা এবং সমুদ্রের 200 মিটার গভীরতা পর্যন্ত অংশে জীবের কেন্দ্রীভবন সবচেয়ে বেশি। পৃথিবীতে প্রায় 35 হাজার প্রজাতির উদ্ভিদ এবং 110 লক্ষ প্রজাতির প্রাণী আছে। মানুষ জীবমণ্ডলের একটা অংশমাত্র। কিন্তু মানুষের কিছু কাজকর্মে প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে এবং জীবমণ্ডলের চরম সংকট নেমে আসছে। এগুলি হল ক্রমাগত বনজঙ্গল ধ্বংস করে শিল্প স্থাপন, কৃষিকাজ, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, বসতি নির্মাণ, প্রচুর পরিমাণে খনিজ তেল, কয়লা, কাঠ পোড়ানো ইত্যাদি। এ ছাড়াও ফ্রিজ, এ.সি. থেকে বেশকিছু ক্ষতিকর গ্যাস বেড়িয়ে ওজোন স্তরের ক্ষতি করার ফলে পৃথিবীর তাপ বৃদ্ধি হয়ে জীবমণ্ডলের সংকট উপস্থিত হচ্ছে।

যদি তোমাদের ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর এই অধ্যায়টির প্রশ্নোত্তর গুলো ভালো লাগে এবং তোমরা উপকৃত হও, তবে আমাদের এই ওয়েবসাইট টি ফলো করে আমদের সাথেই থেকো। তাছাড়া আমাদের হোয়াটসাপ চ্যানেল, টেলিগ্রাম চ্যানেল ও ফেসবুক পেজে লাইক করে ফলো করে রাখতে পারো।  এই পোস্টটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলো না যেন । 
সময় দিয়ে ষষ্ঠ শ্রেণীর ভূগোল – জল-স্থল-বাতাস (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর আর্টিকেল টি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । 

Post a Comment

0 Comments

Top Post Ad

Below Post Ad