Type Here to Get Search Results !

নবম শ্রেণীর ভূগোল – সপ্তম অধ্যায় "ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod" প্রশ্ন ও উত্তর | WBBSE Class 9th Geography Chapter 7 Question and Answer

নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভারতের সম্পদ (সপ্তম অধ্যায়) / Varoter Sompod | WBBSE Class 9 Geography Question and Answer

West Bengal  Class 9 Geography Solution Chapter 7

West Bengal  Board Class 9 Geography (ভূগোল) Textbook Solution Chapter 7 ভারতের সম্পদ / Varoter Sompod Question Answers by WBBSE Expert Teacher. West Bengal Board Class 9 Geography Solution Chapter 7.

500+ নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর / ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod (সপ্তম অধ্যায়) MCQ, সংক্ষিপ্ত, অতি সংক্ষিপ্ত এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর | নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর – West Bengal Class 9th Geography Question and Answer

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছো তোমরা ? আশাকরি তোমরা খুব ভালো আছো । আজকে আমরা আলোচনা করবো তোমাদের নবম ক্লাসের সপ্তম অধ্যায় ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod সম্পর্কে । এই সপ্তম অধ্যায়টি তোমাদের পরীক্ষার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ তাই সপ্তম অধ্যায় এর ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আমরা এই লিখাটির মাধ্যমে নবম শ্রেণীর  সপ্তম অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর, এই ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod অধ্যায়ের সাজেশন , কিকরে এই অধ্যায় থেকে উত্তর লিখতে হয়। নবম শ্রেণীর ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod অধ্যায় থেকে কিভাবে পড়বে সবকিছুই আলোচনা করবো। 

নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর | WBBSE Class 9th Geography Question and Answer / নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod (সপ্তম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর | West Bengal Class 9 Geography / নবম শ্রেণীর ভূগোল – সপ্তম অধ্যায় "ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod" প্রশ্ন ও উত্তর | WBBSE Class 9th Geography Question and Answer / নবম শ্রেণির ভূগোল (সপ্তম অধ্যায়) ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod প্রশ্ন উত্তর (MCQ, SAQ, LAQ)/Class 9 geography Nine chapter questions and Answers (MCQ, SAQ, LAQ) / নবম শ্রেণির আমাদের পৃথিবী সপ্তম অধ্যায় ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod | Class Nine Amader Prithibi / নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod (সপ্তম অধ্যায়)

ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod (সপ্তম অধ্যায়) MCQ, সংক্ষিপ্ত, অতি সংক্ষিপ্ত এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর | নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর – West Bengal Class 9th Geography Question and Answer
নবম শ্রেণীর ভূগোল – সপ্তম অধ্যায় "ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod" প্রশ্ন ও উত্তর | WBBSE Class 9th Geography Chapter 7 Question and Answer

নবম শ্রেণীর ভূগোল সকল অধ্যায় পড়ার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করো ( Class 9 Geography All Chapters' Questions and Answers Here WBBSE)

  1. নবম শ্রেণীর ভূগোল – গ্রহরূপে পৃথিবী (প্রথম অধ্যায়) Click Here
  2. নবম শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবীর গতিসমূহ (দ্বিতীয় অধ্যায়) Click Here
  3. নবম শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবীপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় (তৃতীয় অধ্যায়) Click Here
  4. নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়া ও পৃথিবীর বিভিন্ন ভূমিরূপ (চতুর্থ অধ্যায়) Click Here
  5. নবম শ্রেণীর ভূগোল – আবহবিকার (পঞ্চম অধ্যায়) Click Here
  6. নবম শ্রেণীর ভূগোল – দুর্যোগ ও বিপর্যয় (ষষ্ঠ অধ্যায়) Click Here
  7. নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভারতের সম্পদ (সপ্তম অধ্যায়) Click Here
  8. নবম শ্রেণীর ভূগোল – পশ্চিমবঙ্গ (অষ্টম অধ্যায়) Click Here
  9. নবম শ্রেণীর ভূগোল – মানচিত্র ও স্কেল (নবম অধ্যায়) Click Here

নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod (সপ্তম অধ্যায়) সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো । WBBSE Class 9th Geography 7th Chapter MCQ Questions and Answers

সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো | MCQ Questions and Answers (Class Nine geography Nine chapter)

সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো ; প্রতিটি প্রশ্নের মান -১

১. ভারতের ভূতাপ শক্তিকেন্দ্র গড়ে উঠেছে— A. ভিজিনজামে B. মণিকরণে C. জালখেড়িতে D. চিকমাগালুরে
উত্তরঃ-     B

২. শিক্ষা একটি— A. অবস্তুগত সম্পদ B. বস্তুগত সম্পদ C. মানবিক সম্পদ D. জৈবিক সম্পদ
উত্তরঃ-     A

৩. পূর্ব ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র হল— A. মাইথন B. হিরাকুঁদ C. ফারাক্কা D. নেপ্লোর
উত্তরঃ-     C

৪.  গবাদিপশুর সংখ্যার বিচারে ভারতের স্থান –
ক. প্রথম
খ. দ্বিতীয়
গ. তৃতীয়
ঘ. চতুর্থ

৫. পূর্ব ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র হল-
ক. মাইথন
খ. হিরাকুঁদ
গ. ফারাক্কা
ঘ. নেপ্লোর

৬.  শিক্ষা একটি-
ক. অবস্তুগত সম্পদ
খ. বস্তুগত সম্পদ
গ. মানবিক সম্পদ
ঘ. জৈবিক সম্পদ

৭. গবাদিপশুর সংখ্যার বিচারে ভারতের স্থান – A. প্রথম B. দ্বিতীয় C. তৃতীয় D.চতুর্থ
উত্তরঃ-     A

৮. পূর্ব ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র হল— A. মাইথন B. হিরাকুঁদ C. ফারাক্কা D. নেপ্লোর
উত্তরঃ-     C

৯. একটি অপ্রচলিত শক্তির উৎস-
ক. খরস্রোতা নদী
খ. সূর্যালোক
গ. কয়লা
ঘ. খনিজ তেল

১০. ভারতের ভূতাপ শক্তিকেন্দ্র গড়ে উঠেছে-
ক. ভিজিনজামে
খ. মণিকরণে
গ. জালখেড়িতে
ঘ. চিকমাগালুরে

১১.  ভারতে ভারতের প্রথম পারমাণবিক শক্তিকেন্দ্র –
ক. ট্রম্বে
খ. কালপক্কম
গ. তারাপুর
ঘ. শোলাপুর

১২. শিক্ষা একটি— A. অবস্তুগত সম্পদ B. বস্তুগত সম্পদ C. মানবিক সম্পদ D.জৈবিক সম্পদ
উত্তরঃ-     A

১৩. একটি অপ্রচলিত শক্তির উৎস— A.খরস্রোতা নদী B. সূর্যালোক C. কয়লা D. খনিজ তেল
উত্তরঃ-     B

১৪. রাজস্থানের একটি পারমাণবিক শক্তিকেন্দ্র হল-
ক. ট্রম্বে
খ. তারাপুর
গ. কোটা
উত্তরঃ-     গ. কোটা

১৫. অরণ্য একটি-
ক. সাংস্কৃতিক সম্পদ
খ. প্রাকৃতিক সম্পদ
গ. মানবিক সম্পদ
উত্তরঃ-     খ. প্রাকৃতিক সম্পদ

১৬. সমুদ্রের মাছ-
ক. স্থায়ী সম্পদ
খ. পূরণশীল সম্পদ
গ. সাংস্কৃতিক সম্পদ
ঘ. মানবিক সম্পদ

১৭. একটি অন্যতম সাংস্কৃতিক সম্পদ হল-
ক. শিক্ষা
খ. জনসংখ্যা
গ. জল
ঘ. মাটি

১৮. ভারতের ভূতাপ শক্তিকেন্দ্র গড়ে উঠেছে— A. ভিজিনজামে B. মণিকরণে C. জালখেড়িতে D. চিকমাগালুরে
উত্তরঃ-     B

১৯. ভারতে ভারতের প্রথম পারমাণবিক শক্তিকেন্দ্র – A. ট্রম্বে B. কালপক্কম C. তারাপুর D. শোলাপুর
উত্তরঃ-     C

২০. ভারতের বৃহত্তম কয়লাখনি অঞ্চল-
ক. রানিগঞ্জ
খ. ঝরিয়া
গ. সিগারেনি
ঘ. বাদামপাহাড়

২১.  ভারতে ভারতের প্রথম পারমাণবিক শক্তিকেন্দ্র –
ক. ট্রম্বে
খ. কালপক্কম
গ. তারাপুর
ঘ. শোলাপুর

২২.  অসমের একটি গুরুত্বপূর্ণ পেট্রোলিয়াম উত্তোলন কেন্দ্র
ক. নুনমাটি
খ. নাহারকাটিয়া
গ. ট্রম্বে
ঘ. লুনেজ

২৩. রাজস্থানের একটি পারমাণবিক শক্তিকেন্দ্র হল— A. ট্রম্বে B. তারাপুর C. কোটা D. রুদ্রসাগর
উত্তরঃ-     C

২৪. অরণ্য একটি— A. সাংস্কৃতিক সম্পদ B. প্রাকৃতিক সম্পদ C. মানবিক সম্পদ D. অজৈব সম্পদ
উত্তরঃ-     B

২৫. একটি অপুনর্ভব সম্পদ হল-
ক. সূর্যালোক
খ. সোনা
গ. বায়ু
ঘ. ভূতাপ

২৬. একটি জৈব খনিজের উদাহরণ—
ক. কয়লা
খ. লোহা
গ. তামা
ঘ. থোরিয়াম

২৭. কোক কয়লা প্রস্তুত করা হয়-
ক. বিটুমিনাস থেকে
খ. লিগনাইট থেকে
গ. অ্যানথ্রাসাইট থেকে
ঘ. পিট থেকে

২৮. সমুদ্রের মাছ— A. স্থায়ী সম্পদ B. পূরণশীল সম্পদ C. সাংস্কৃতিক সম্পদ D. মানবিক সম্পদ
উত্তরঃ-     B

২৯. একটি অন্যতম সাংস্কৃতিক সম্পদ হল— A. শিক্ষা B. জনসংখ্যা C. জল D. মাটি
উত্তরঃ-     A

৩০.  একটি আন্তর্জাতিক সম্পদের উদাহরণ হল—
ক. বিদ্যালয়
খ. জল
গ. মাটি
ঘ. ওজোনস্তর

৩১. ভারতের প্রথম কয়লা খনি-
ক. কোরবা
খ. বরাকর
গ. তালচের
ঘ. রানিগঞ্জ

৩২. অভ্যন্তরীণ মৎস্য উৎপাদনে ভারতের স্থান—
ক. প্রথম
খ. দ্বিতীয়
গ. তৃতীয়
ঘ. চতুর্থ

৩৩. ভারতের বৃহত্তম কয়লাখনি অঞ্চল— A. রানিগঞ্জ B. ঝরিয়া C. সিগারেনি D. বাদামপাহাড়
উত্তরঃ-     B

৩৪. ভারতে ভারতের প্রথম পারমাণবিক শক্তিকেন্দ্র – A. ট্রম্বে B. কালপক্কম C. তারাপুর D. শোলাপুর
উত্তরঃ-     C

৩৫.  মহারাষ্ট্রের একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ
ক. তারাপুর
খ. কৈগা
গ. কাকরাপাড়
ঘ. নারোরা

৩৬. শিক্ষা একটি—
(A) অবস্তুগত সম্পদ 
(B) বস্তুগত সম্পদ 
(C) মানবিক সম্পদ  
(D)জৈবিক সম্পদ
উত্তরঃ-   (A) অবস্তুগত সম্পদ

৩৭. একটি অপ্রচলিত শক্তির উৎস—
(A)খরস্রোতা নদী 
(B) সূর্যালোক 
(C) কয়লা 
(D) খনিজ তেল
উত্তরঃ-   (B) সূর্যালোক

৩৮. অসমের একটি গুরুত্বপূর্ণ পেট্রোলিয়াম উত্তোলন কেন্দ্র A. নুনমাটি B. নাহারকাটিয়া C. ট্রম্বে D. লুনেজ
উত্তরঃ-     B

৩৯. একটি অপুনর্ভব সম্পদ হল— A. সূর্যালোক B. সোনা C. বায়ু D.ভূতাপ
উত্তরঃ-     B

৪০. ভারতের ভূতাপ শক্তিকেন্দ্র গড়ে উঠেছে—
(A) ভিজিনজামে 
(B) মণিকরণে 
(C) জালখেড়িতে 
(D) চিকমাগালুরে
উত্তরঃ-   (B) মণিকরণে

৪১. ভারতের প্রথম পারমাণবিক শক্তিকেন্দ্র –
(A) ট্রম্বে 
(B) কালপক্কম 
(C) তারাপুর 
(D) শোলাপুর
উত্তরঃ-   (C) তারাপুর

৪২. রাজস্থানের একটি পারমাণবিক শক্তিকেন্দ্র হল—
(A) ট্রম্বে 
(B) তারাপুর 
(C) কোটা 
(D) রুদ্রসাগর
উত্তরঃ-   (C) কোটা

৪৩. একটি জৈব খনিজের উদাহরণ— A. কয়লা B. লোহা C. তামা D. থোরিয়াম
উত্তরঃ-     A

৪৪. কোক কয়লা প্রস্তুত করা হয়— A. বিটুমিনাস থেকে B. লিগনাইট থেকে C. অ্যানথ্রাসাইট থেকে D. পিট থেকে
উত্তরঃ-     A

৪৫. অরণ্য একটি—
(A) সাংস্কৃতিক সম্পদ 
(B) প্রাকৃতিক সম্পদ 
(C) মানবিক সম্পদ 
(D) অজৈব সম্পদ
উত্তরঃ-   (B) প্রাকৃতিক সম্পদ

৪৬. সমুদ্রের মাছ—
(A) স্থায়ী সম্পদ 
(B) পূরণশীল সম্পদ 
(C) সাংস্কৃতিক সম্পদ 
(D) মানবিক সম্পদ
উত্তরঃ-   (B) পূরণশীল সম্পদ

৪৭. একটি অন্যতম সাংস্কৃতিক সম্পদ হল—
(A) শিক্ষা 
(B) জনসংখ্যা 
(C) জল 
(D) মাটি
উত্তরঃ-   (A) শিক্ষা

৪৮. একটি আন্তর্জাতিক সম্পদের উদাহরণ হল— A. বিদ্যালয় B. জল C. মাটি D. ওজোনস্তর
উত্তরঃ-     D

৪৯. ভারতের প্রথম কয়লা খনি— A. কোরবা B. বরাকর C. তালচের D. রানিগঞ্জ
উত্তরঃ-     D

৫০. অভ্যন্তরীণ মৎস্য উৎপাদনে ভারতের স্থান— A. প্রথম B. দ্বিতীয় C. তৃতীয় D. চতুর্থ
উত্তরঃ-     B

৫১. তামিলনাড়ুর ‘মুপ্পান্ডল’ একটি বিখ্যাত –
(A) ভূ -তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র 
(B) সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র 
(C) বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্র 
(D) পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র
উত্তরঃ-   (C) বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্র।

৫২. পরিবেশবান্ধব তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়তে কোন্‌ শ্রেণির কয়লা প্রয়োজন?
(A) পিট 
(B) লিগনাইট 
(C) বিটুমিনাস 
(D) অ্যানথ্রাসাইট 
উত্তরঃ-   (D) অ্যানথ্রাসাইট।

৫৩. মানবিক সম্পদের উদাহরণ হল-
(A) সূর্যকিরণ 
(B) শ্রমিক 
(C) জল 
(D) মৃত্তিকা
উত্তরঃ-   (B) শ্রমিক।

৫৪. মহারাষ্ট্রের একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ A. তারাপুর B. কৈগা C. কাকরাপাড় D. নারোরা
উত্তরঃ-     A

৫৫. ভারতের সর্বাপেক্ষা মোনাজাইট সমৃদ্ধ অল— A. মালাবার উপকুল B. কঙ্কন উপকূল C. করমণ্ডল উপকূল D. উত্তরঃ-  সরকার উপকুল
উত্তরঃ-     A

৫৬. মানবিক সম্পদের একটি উদাহরণ হল-
(A) সূর্যালোক 
(B) প্রাকৃতিক গ্যাস 
(C) দক্ষতা 
(D) ভূ – তাপ শক্তি 
উত্তরঃ-   (C) দক্ষতা।

৫৭. NTPC সংস্থাটি –
(A) জলবিদ্যুৎ 
(B) পারমাণবিক বিদ্যুৎ 
(C) তাপবিদ্যুৎ 
(D) সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত 
উত্তরঃ-   (C) তাপবিদ্যুৎ উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত।

৫৮. ক্রায়োলাইট একপ্রকার-
(A) সম্ভাব্য সম্পদ 
(B) দুষ্প্রাপ্য সম্পদ 
(C) চিরাচরিত সম্পদ 
(D) কোনটিই নয়
উত্তরঃ-   (B) দুষ্প্রাপ্য সম্পদ।

৫৯. ভারতের সবচেয়ে বেশি লোহা আকরিক শ্রেণি— A. ম্যাগনেটাইট B. সিডেরাইট C. হেমাটাইট D. লিমোনাইট
উত্তরঃ-     C

৬০. অসমের একটি গুরুত্বপূর্ণ পেট্রোলিয়াম উত্তোলন কেন্দ্র A. নুনমাটি B. নাহারকাটিয়া C. ট্রম্বে D. লুনেজ
উত্তরঃ-     B

৬১. লোকটাক জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি অবস্থিত-
(A) মণিপুরে 
(B) সিকিমে 
(C) ওড়িশায় 
(D) অরুণাচল প্রদেশে
উত্তরঃ-   (A) মণিপুরে।

৬২. ‘জ্ঞানই সকল সম্পদের সৃষ্টিকর্তা’ – এ কথা বলেছেন-
(A) জিমারম্যান 
(B) মিচেল 
(C) মার্শাল 
(D) অ্যাডাম স্মিথ
উত্তরঃ-   (A) জিমারম্যান।

৬৩. 1992 সালে বসুন্ধরা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল-
(A) চেক প্রজাতন্ত্রে 
(B) রিও ডি জেনিরোতে 
(C) লন্ডনে 
(D) মন্ট্রিলে
উত্তরঃ-   (B) রিও ডি জেনিরোতে।

৬৪. নীচের কোন্ রাজ্যে ভারতের বৃহত্তম বায়ুশক্তি উৎপাদন কেন্দ্রটি গড়ে উঠেছে A. বিহার B. তামিলনাড়ু C. উত্তরঃ-  প্রদেশ D. অন্ধ্রপ্রদেশ
উত্তরঃ-     B

৬৫. অভ্যন্তরীণ মৎস্য উৎপাদনে ভারতের স্থান— A. প্রথম B. দ্বিতীয় C. তৃতীয় D. চতুর্থ
উত্তরঃ-     B

৬৬. অরণ্য একটি— A. সাংস্কৃতিক সম্পদ B. প্রাকৃতিক সম্পদ C. মানবিক সম্পদ D. অজৈব সম্পদ
উত্তরঃ-     B

৬৭. বায়ুমণ্ডল যে ধরনের সম্পদ, তা হল-
(A) জাতীয় 
(B) ব্যাক্তিগত 
(C) সামাজিক 
(D) সর্বজনীন সম্পদ 
উত্তরঃ-   (D) সর্বজনীন সম্পদ।

৬৮. গবাদিপশুর সংখ্যার বিচারে ভারতের স্থান –
(A) প্রথম 
(B) দ্বিতীয় 
(C) তৃতীয় 
(D)চতুর্থ
উত্তরঃ-   (A) প্রথম

৬৯. একটি পুনর্ভব সম্পদ হল— 
A. বায়ু 
B. খনিজ তেল 
C. লোহা 
D. কয়লা
উত্তরঃ-     A

৭০. পূর্ব ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র হল—
(A) মাইথন 
(B) হিরাকুঁদ 
(C) ফারাক্কা 
(D) নেপ্লোর
উত্তরঃ-   (C) ফারাক্কা


নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod (সপ্তম অধ্যায়) সত্য মিথ্যা যাচাই করো । WBBSE Class 9th Geography 7th Chapter True & False Questions and Answers 

সত্য মিথ্যা যাচাই করো | True & False Questions and Answers (Class Nine geography Nine chapter)

শূন্যস্থান পূরন করো ; প্রতিটি প্রশ্নের মান -১


১. প্রকৃতি, মানুষ ও ______ সম্পদ সৃষ্টির প্রধান তিনটি উপাদান। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-   সংস্কৃতি

২. ______ ভারতের বৃহত্তম কয়লাখনি অঞ্চল । (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-     ঝরিয়া

৩.  গুজরাতের ______ একটি বিখ্যাত বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে উঠেছে। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-     লামডা

৪. স্যাকারিন কয়লার একটি ______ দ্রব্য। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-     উপজাত

৫. গুজরাতের ______ একটি বিখ্যাত বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে উঠেছে। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-   লামডা

৬. স্যাকারিন কয়লার একটি ______ দ্রব্য। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-   উপজাত

৭. প্রকৃতি, মানুষ ও ______ সম্পদ সৃষ্টির প্রধান তিনটি উপাদান। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-     সংস্কৃতি

৮. ভারতের ______ শতাংশ কয়লা টার্শিয়ারি যুগের। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-     1 (এই উত্তরঃ-  টি বই এর সাথে একবার মিলিয়ে নাও)

৯. সৌরশক্তি হল একটি গুরুত্বপূর্ণ ______ শক্তির উৎস। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-     অফুরন্ত

১০. স্যাকারিন কয়লার একটি ______ দ্রব্য। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-     উপজাত

১১. প্রকৃতি, মানুষ ও ______ সম্পদ সৃষ্টির প্রধান তিনটি উপাদান। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-     সংস্কৃতি

১২. দক্ষিণ ভারতের প্রধান লিগনাইট খনির নাম ______। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-     নেয়ভেলি

১৩. ______ ভারতের বৃহত্তম কয়লাখনি অঞ্চল । (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-     ঝরিয়া

১৪. গুজরাতের ______ একটি বিখ্যাত বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে উঠেছে। (শূন্যস্থান পূরন করো)
উত্তরঃ-     লামডা



নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod (সপ্তম অধ্যায়) শূন্যস্থান পূরণ করো । WBBSE Class 9th Geography 7th Chapter Fill in the blank Questions and Answers 

শূন্যস্থান পূরণ করো  | Fill in the blank Questions and Answers (Class Nine geography Nine chapter)  

সত্য / মিথ্যা নির্ণয় করো; প্রতিটি প্রশ্নের মান -১

১. ম্যাগনেটাইট একধরনের উন্নতমানের কয়লা। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-     মিথ্যা

২. সম্পদের ধারণা স্থিতিশীল। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-     মিথ্যা

৩. ভারতের বৃহত্তম খনিজ তেল উত্তোলক অঞ্চল মুম্বাই হাই। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-     সত্য

৪. গুজরাতের মডাতে ভারতের সর্ববৃহৎ সৌরশক্তি কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-     মিথ্যা

৫. ONGC ভারতের খনিজতেল অনুসন্ধানের একটি সরকারি সংস্থা। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-     সত্য

৬. গুজরাতের মডাতে ভারতের সর্ববৃহৎ সৌরশক্তি কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-     মিথ্যা

৭. দামোদর অববাহিকায় প্রচুর কয়লা পাওয়া যায়। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-     সত্য

৮. মহাসাগরসমূহ সামাজিক সম্পদ। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-     মিথ্যা

৯. সম্পদের ধারণা স্থিতিশীল। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-     মিথ্যা

১০. ভারতের বৃহত্তম খনিজ তেল উত্তোলক অঞ্চল মুম্বাই হাই। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-     সত্য

১১. কেবল স্পর্শযোগ্য বস্তুই সম্পদ। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-     মিথ্যা

১২. ম্যাগনেটাইট একধরনের উন্নতমানের কয়লা। (সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো)
উত্তরঃ-     মিথ্যা

নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod (সপ্তম অধ্যায়) এক কথায় উত্তর দাও । WBBSE Class 9th Geography 7th Chapter SAQ Questions and Answers 

এক কথায় উত্তর দাও | SAQ Questions and Answers (Class Nine geography Nine chapter) 

এক কথায় উত্তর দাও : প্রতিটি প্রশ্নের মান -১


১. কয়লাতে কার্বনের পরিমাণ খুব বেশি থাকলে তাকে কী বলে? (এক কথায় উত্তরঃ-   দাও)
উত্তরঃ-     গ্রাফাইট।

২. পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয় এরূপ জ্বালানিকে কী বলে? (এক কথায় উত্তরঃ-   দাও)
উত্তরঃ-     সবুজ জ্বালানি।

৩. কোন্ সম্পদকে কালোহীরে বলা হয়?
উত্তরঃ-   কয়লা

৪. উৎপাদন ক্ষমতা বিচারে ভারতের বৃহত্তম তাপবিদ্যুৎ শক্তি কেন্দ্রটির নাম কি?
উত্তরঃ-   গুজরাটের মুন্দ্রা

৫. ভারতের প্রাচীনতম কয়লা খনি কোনটি?
উত্তরঃ-   রানীগঞ্জ

৬. কোন্ প্রচলিত শক্তি ব্যবহারে পরিবেশ দূষণ প্রায় হয় না?
উত্তরঃ-   জলবিদ্যুৎ

৭. ভারতে কয়লা উত্তোলনে পশ্চিমবঙ্গের স্থান কততম? (এক কথায় উত্তরঃ-   দাও)
উত্তরঃ-     চতুর্থ।

৮. পেট্রোলিয়ামের অপর নাম কী? (এক কথায় উত্তরঃ-   দাও)
উত্তরঃ-     হাইড্রোকার্বন।

৯. অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ কী ধরনের সম্পদ? (এক কথায় উত্তরঃ-   দাও)
উত্তরঃ-     আন্তর্জাতিক সম্পদ।

১০. খনিজ তেলে কোন্ উপাদান বেশি পরিমাণে থাকে?
উত্তরঃ-   হাইড্রোকার্বন।

১১. ভারতের বৃহত্তম পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্রটির নাম কি?
উত্তরঃ-   তারাপুর

১২. পশ্চিমবঙ্গের কোথায় ভূতাপীয় শক্তি উৎপাদনের সম্ভাবনা আছে?
উত্তরঃ-   বক্রেশ্বরে

১৩. সর্বোৎকৃষ্ট লৌহ আকরিকের নাম কি?
উত্তরঃ-   ম্যাগনেটাইট

১৪. কয়লাতে কার্বনের পরিমাণ খুব বেশি থাকলে তাকে কী বলে?
উত্তরঃ-   গ্রাফাইট।

১৫. পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয় এরূপ জ্বালানিকে কী বলে?
উত্তরঃ-   সবুজ জ্বালানি।

১৬. তরল সোনা কাকে বলে?
উত্তরঃ-   খনিজ তেলকে

১৭. সাদা কয়লা কাকে বলে?
উত্তরঃ-   জলবিদ্যুৎকে

১৮. ভারতের কোন্‌ যুগে কয়লা সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়?
উত্তরঃ-   গন্ডোয়ানা যুগের

১৯. পেট্রোলিয়ামের অপর নাম কী?
উত্তরঃ-   হাইড্রোকার্বন।

২০. অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ কী ধরনের সম্পদ?
উত্তরঃ-   আন্তর্জাতিক সম্পদ।


নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod (সপ্তম অধ্যায়)" সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর" । WBBSE Class 9th Geography 7th Chapter SAQ Questions and Answers 

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর | SAQ Questions and Answers (Class Nine geography Nine chapter) 


১. সম্পদ কাকে বলে?
উত্তরঃ-   সম্পদ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক জিমারম্যানের মতে – “সম্পদ বলতে কোন বস্তু বা পদার্থ কে বোঝায় না, বোঝাই ঐ বস্তু বা পদার্থের কার্যকারিতা বা ক্রিয়া প্রণালী, যা মানুষের চাহিদা পূরণ করে”।

২. জৈব সম্পদ (Biotic Resource) কাকে বলে?

উত্তরঃ-   জীবজগৎ অর্থাৎ প্রাণী ও উদ্ভিদ জগৎ থেকে যেসব সম্পদ পাওয়া যায়, সেগুলিকে জৈব সম্পদ বলে।
উদাহরণ : মানুষ, অরণ্য সম্পদ, মৎস্য সম্পদ, পশুজাত দ্রব্য (যেমন দুগ্ধ, চর্ম, পশম প্রভৃতি)।

৩. অজৈব সম্পদ (Abiotic Resource) কাকে বলে?

উত্তরঃ-   প্রাণহীন জড় বস্তু থেকে সৃষ্ট সম্পদগুলিকে বলা হয় অজৈব সম্পদ।
উদাহরণ : জল, বায়ু, ধাতব খনিজ প্রভৃতি।

৪.  বস্তুগত বা স্পর্শযোগ্য সম্পদ কাকে বলে?

উত্তরঃ-   যেসব সম্পদের বস্তুগত অস্তিত্ব আছে এবং যাদের প্রত্যক্ষ করা যায় ও স্পর্শ করে অনুভব করা যায়, তাদের বস্তুগত বা স্পর্শযোগ্য সম্পদ বলে।
উদাহরণ : সমস্ত খনিজ সম্পদ, কৃষিজ ফসল প্রভৃতি।

৫. অবস্তুগত বা অস্পর্শযোগ্য সম্পদ কাকে বলে?

উত্তরঃ-   যেসব সম্পদের বস্তুগত অস্তিত্ব নেই এবং যাদের স্পর্শ করা যায় না, প্রত্যক্ষ করা যায় না, তাদের অবস্তুগত বা অস্পর্শযোগ্য সম্পদ বলে।
উদাহরণ : শিক্ষা, বুদ্ধি, জ্ঞান, উদ্ভাবনী ক্ষমতা, আইন প্রভৃতি।

৬. কোক কয়লা কি?
উত্তরঃ-   কয়লার মধ্যে থাকা মাটি, অজৈব পদার্থ, শিলাখণ্ড, জল ইত্যাদি বের করে নেওয়ার জন্য কোক চুল্লিতে দেওয়ার পর উন্নতমানের যে কয়লায় রূপান্তরিত হয় তাকেই কোক কয়লা বলে।

৭. কয়লার শ্রেণীবিভাগ কর।
উত্তরঃ-   কার্বনের উপস্থিতির উপর নির্ভর করে কয়লাকে সাধারণত চারটি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা – 
(ক) অ্যানথ্রাসাইট, 
(খ) বিটুমিনাস, 
(গ) লিগনাইট ও 
(ঘ) পিট।

৮. প্রচলিত সম্পদ বলতে কী বোঝো?
উত্তরঃ-   প্রকৃতিতে এমন কিছু সম্পদ আছে যাদের পরিমাণ সীমিত, যেগুলি ক্রমাগত ব্যবহারের ফলে শেষ হয়ে যায়, সেগুলিকে প্রচলিত সম্পদ বা গচ্ছিত সম্পদ বা অপুনর্ভব সম্পদ বলে। যেমন – কয়লা, খনিজ তেল ইত্যাদি।

৯. অপ্রচলিত সম্পদ বলতে কী বোঝো?
উত্তরঃ-   প্রকৃতিতে এমন কিছু সম্পদ আছে যাদের পরিমাণ সীমিত নয় এবং ব্যবহারে শেষ হয়ে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই, সেগুলিকেই অপ্রচলিত সম্পদ বা পুনর্ভব সম্পদ প্রবাহমান সম্পদ বলে। যেমন – সৌরশক্তি বায়ুশক্তি সমুদ্র শক্তি ইত্যাদি।

১০. সম্পদের বাধা কাকে বলে?

উত্তরঃ-   পৃথিবীর সমস্ত বস্তু ও অবস্তুকে সম্পদ, বাধা এবং নিরপেক্ষ উপাদান – এই তিন ভাগে ভাগ করা হয়। এর মধ্যে সম্পদ সৃষ্টির ক্ষেত্রে যারা বাধা দান করে, মানুষের ক্ষতিসাধন করে, তাদের সম্পদের বাধা (Resistance of Resources) বলে। 
যেমন – ঘূর্ণিঝড়, যুদ্ধ, ধর্মীয় কুসংস্কার প্রভৃতি।

১১. সম্পদের উপযোগিতা (Utility) কাকে বলে?

উত্তরঃ-   মানুষের অভাব মােচন বা চাহিদা পূরণ করার ক্ষমতাকে সম্পদের উপযােগিতা (Utility) বলে। সম্পদের উপযোগিতা  মানুষের অভাব মিটিয়ে পরিতৃপ্তি দান করে। সম্পদের কার্যকারিতা বাড়লে সম্পদের উপযােগিতা বৃদ্ধি পায়। যেমন – এক গ্লাস ঠান্ডা জল তৃষার্ত মানুষের পিপাসা মিটিয়ে তাকে তৃপ্ত করে, এটাই জলের উপযোগিতা।

১২. প্রবহমান বা অফুরন্ত সম্পদ কাকে বলে?

উত্তরঃ-  যে-সমস্ত প্রাকৃতিক সম্পদ ক্রমাগত ব্যবহারের পরও নিঃশেষিত হয় না কিংবা যাদের জোগান অব্যাহত থাকে, তাদের প্রবহমান বা অফুরন্ত সম্পদ (Flow or Inexhaustible Resources) বলা হয়। যেমন – বাতাস, জল, সূর্যালােক প্রভৃতি।

১৩. আকরিক লোহার শ্রেণীবিভাগ কর।
উত্তরঃ-   আকরিক লোহা কে প্রধানত চারটি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা – (ক) ম্যাগনেটাইট, (খ) হেমাটাইট, (গ) লিমোনাইট ও (ঘ) সিডেরাইট।

১৪. কয়লার চারটি উপজাত দ্রব্যের নাম লেখো।
উত্তরঃ-   কয়লা থেকে বিভিন্ন উপজাত দ্রব্য পাওয়া যায়। যেমন – ন্যাপথলিন, পিচ, কোলগ্যাস, আলকাতরা, স্যাকারিন ইত্যাদি।

১৫. সাগর সম্রাট ও সাগর বিকাশ কি?
উত্তরঃ-   সাগর সম্রাট ও সাগর বিকাশ হল তৈলকূপ খননকারী ভাসমান প্ল্যাটফর্ম, যার সাহায্যে সমুদ্রগর্ভ থেকে তেল উত্তোলন করা হয়। মুম্বইয়ের 173 কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে আরব সাগরে প্রায় 2000 বর্গ কিমি অঞ্চলে অবস্থিত বম্বে হাই তৈলখনি থেকে খনিজ তেল উত্তোলনে সাগর সম্রাট ও সাগর বিকাশের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।

১৬. ‘জ্ঞান হল সম্পদের প্রকৃত জননী’ মিচেল এর ধারণাটি ব্যাখ্যা কর। 
উত্তরঃ-   মানুষের চাহিদা, প্রয়োজনীয়তা, সাংস্কৃতিক স্তর, আর্থসামাজিক অবস্থা ও লক্ষ্যের উপর নির্ভর করে সম্পদ তৈরি ও ব্যবহার হয়ে থাকে। মানুষের শ্রম, বুদ্ধি, দক্ষতা, জ্ঞান, সামর্থ্য ও গবেষণা সম্পদের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। মানুষের শ্রম, দক্ষতা, জ্ঞান যে কোন বস্তুকে সম্পদের পরিণত করে, স্থিতিশীলতা এবং দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের উপায়কেও সুনিশ্চিত করতে পারে। একারণেই মিচেল, জ্ঞানকে সম্পদের প্রকৃত জননী হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।

১৭. জৈব সম্পদ (Biotic Resource) কাকে বলে?
উত্তরঃ-     জীবজগৎ অর্থাৎ প্রাণী ও উদ্ভিদ জগৎ থেকে যেসব সম্পদ পাওয়া যায়, সেগুলিকে জৈব সম্পদ বলে। উদাহরণ : মানুষ, অরণ্য সম্পদ, মৎস্য সম্পদ, পশুজাত দ্রব্য (যেমন দুগ্ধ, চর্ম, পশম প্রভৃতি)।

১৮. অজৈব সম্পদ (Abiotic Resource) কাকে বলে?
উত্তরঃ-     প্রাণহীন জড় বস্তু থেকে সৃষ্ট সম্পদগুলিকে বলা হয় অজৈব সম্পদ। উদাহরণ : জল, বায়ু, ধাতব খনিজ প্রভৃতি।

১৯. বস্তুগত বা স্পর্শযােগ্য সম্পদ কাকে বলে?
উত্তরঃ-     যেসব সম্পদের বস্তুগত অস্তিত্ব আছে এবং যাদের প্রত্যক্ষ করা যায় ও স্পর্শ করে অনুভব করা যায়, তাদের বস্তুগত বা স্পর্শযােগ্য সম্পদ বলে। উদাহরণ : সমস্ত খনিজ সম্পদ, কৃষিজ ফসল প্রভৃতি।

২০.  অবস্তুগত বা অস্পর্শযােগ্য সম্পদ কাকে বলে?
উত্তরঃ-     যেসব সম্পদের বস্তুগত অস্তিত্ব নেই এবং যাদের স্পর্শ করা যায় না, প্রত্যক্ষ করা যায় না, তাদের অবস্তুগত বা অস্পর্শযােগ্য সম্পদ বলে। উদাহরণ : শিক্ষা, বুদ্ধি, জ্ঞান, উদ্ভাবনী ক্ষমতা, আইন প্রভৃতি।

২১. কোনো একটি নিরপেক্ষ সামগ্রীর সম্পদ হয়ে ওঠার শর্তগুলি উল্লেখ কর।
উত্তরঃ-   কোনো একটি নিরপেক্ষ সামগ্রীর সম্পদ হয়ে ওঠার জন্য যে বিশেষ গুণ বা শর্তগুলি আবশ্যিক থাকা দরকার। 
ক) কার্যকারিতা 
খ) উপযোগিতা 
গ) মানুষের প্রয়োজনীয়তা ও অভাব মোচন করতে পারে।

২২. জলবিদ্যুৎ শক্তিকে “সাদা কয়লা” বলা হয় কেন?
উত্তরঃ-   কয়লা থেকে যেমন তাপবিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা হয়, তেমনি জল থেকে জলবিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা হয়। কেবল কয়লার রং কালো এবং জল স্বচ্ছ বা বর্ণহীন, তাই কয়লার সঙ্গে তুলনা করে, জলবিদ্যুৎ শক্তিকে “সাদা কয়লা” বলা হয়।

২৩. ফ্যান্টম পাইল কি?
উত্তরঃ-   পৃথিবীতে পদার্থের সঞ্চয় নির্দিষ্ট হলেও কার্যকারিতা নির্দিষ্ট নয়। তাই একদিকে সম্পদের ওজন ও আয়তনগত সংকোচন ও অপরদিকে সম্পদের প্রকৃত ক্ষয়ের ক্ষতিপূরণকে ফ্যান্টম পাইল বলে।

ধরা যাক, পূর্ব 1 টন লোহা গলাতে 2 টন কয়লা লাগত, কিন্তু বর্তমানে কয়লা সেখানে 1 টন এরও কম লাগে, অর্থাৎ কয়লার ব্যবহারের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে এখন 1 টন কয়লা বাস্তবে অদৃশ্য থেকে যাবে। তাই ফ্যান্টম পাইল বাস্তবে না থাকলেও এর কার্যকারিতা রয়েছে।

২৪.  সম্পদের বাধা কাকে বলে?
উত্তরঃ-     পৃথিবীর সমস্ত বস্তু ও অবস্তুকে সম্পদ, বাধা এবং নিরপেক্ষ উপাদান – এই তিন ভাগে ভাগ করা হয়। এর মধ্যে সম্পদ সৃষ্টির ক্ষেত্রে যারা বাধা দান করে, মানুষের ক্ষতিসাধন করে, তাদের সম্পদের বাধা (Resistance of Resources) বলে। যেমন – ঘূর্ণিঝড়, যুদ্ধ, ধর্মীয় কুসংস্কার প্রভৃতি।

২৫.  সম্পদের উপযােগিতা (Utility) কাকে বলে?
উত্তরঃ-     মানুষের অভাব মােচন বা চাহিদা পূরণ করার ক্ষমতাকে সম্পদের উপযােগিতা (Utility) বলে। সম্পদের উপযোগিতা মানুষের অভাব মিটিয়ে পরিতৃপ্তি দান করে। সম্পদের কার্যকারিতা বাড়লে সম্পদের উপযােগিতা বৃদ্ধি পায়। যেমন – এক গ্লাস ঠান্ডা জল তৃষার্ত মানুষের পিপাসা মিটিয়ে তাকে তৃপ্ত করে, এটাই জলের উপযােগিতা।

২৬.  সংস্কৃতির শ্রেণিবিভাগ করাে।
উত্তরঃ-     সংস্কৃতিকে দুটি পৃথক ভাগে ভাগ করা যায়। যথা- বস্তুগত সংস্কৃতি এবং গু ভাবগত সংস্কৃতি। নানারকম কলকবজা, মেশিনপত্র, যন্ত্রপাতি, যানবাহন ইত্যাদি হল বস্তুগত সংস্কৃতি (Material Culture)। আর বিজ্ঞান, প্রযুক্তিবিদ্যা, উন্নত কলা-কৌশল, ভাবনা-চিন্তা ইত্যাদিকে ভাবগত সংস্কৃতি (Thematic Culture) বলা হয়।

২৭. ধাতব খনিজ কাকে বলে?
উত্তরঃ-     যেসব খনিজ দ্রব্য গলালে ধাতু পাওয়া যায়, তাদের। ধাতব খনিজ বলে। উদাহরণ : আকরিক লােহা, তামা, বক্সাইট, ম্যাঙ্গানিজ প্রভৃতি। বৈশিষ্ট্য : ধাতব খনিজ অবিশুদ্ধ প্রকৃতির; ধাতব খনিজ ওজন হ্রাসশীল কাচামাল রূপে শিল্পে ব্যবহৃত হয়।

২৮. অধাতব খনিজ কাকে বলে?
উত্তরঃ-     যেসব খনিজ গলানাে বা শােধন করার সময় নানা অধাতব পদার্থ বা উপজাত দ্রব্য পাওয়া যায়, তাকে অধাতব খনিজ বলে। উদাহরণ : কয়লা, খনিজ তেল, চুনাপাথর, গন্ধক, ইউরেনিয়াম প্রভৃতি। বৈশিষ্ট্য : অধাতব খনিজ সাধারণত বিশুদ্ধ প্রকৃতির হয়; এই খনিজ সরাসরি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা যায়।

২৯. জ্বালানি খনিজ কাকে বলে?
উত্তরঃ-     যেসব খনিজ দহন করলে প্রচুর তাপ উৎপন্ন হয় বা যার থেকে তেজস্ক্রিয় পদার্থ বের হয়, তাকে জ্বালানি খনিজ বলে। উদাহরণ : কয়লা, খনিজ তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, ইউরেনিয়াম প্রভৃতি।

৩০.  প্রবহমান বা অফুরন্ত সম্পদ কাকে বলে?
উত্তরঃ-     যে-সমস্ত প্রাকৃতিক সম্পদ ক্রমাগত ব্যবহারের পরও নিঃশেষিত হয় না কিংবা যাদের জোগান অব্যাহত থাকে, তাদের প্রবহমান বা অফুরন্ত সম্পদ (Flow or Inexhaustible Resources) বলা হয়। যেমন – বাতাস, জল, সূর্যালােক প্রভৃতি।

৩১.  পুনর্ভব সম্পদ কাকে বলে?
উত্তরঃ-     যে সম্পদ ক্রমাগত ব্যবহারের ফলে ও সম্পূর্ণরূপে শেষ হয়ে যায় না বা j সম্পদ সাময়িকভাবে কমে গেলেও মানুষের চেষ্টাও সদিচ্ছায় পুনরায় ফিরিয়ে আনা যায় তাকে পুনর্ভব সম্পদ বলে

৩২. সম্পদের ব্যবহারযােগ্যতা বা সুগমতা (Accessibility) বলতে কী বােঝাে?
উত্তরঃ-     কোনাে বস্তুর ব্যবহারযােগ্যতা না থাকলে তাকে সম্পদ বলা হয় না। দুর্গম এবং বিপদসংকুল মরু অঞ্চল ও পার্বত্য অঞ্চলের খনিজদ্রব্য, দুর্ভেদ্য অরণ্যের কাঠ এবং জনহীন সমুদ্র উপকূলের জলসম্পদ ব্যবহার করা যায় না বলে তাদের সম্পদ বলা হয় না। কাজেই, সম্পদ হতে হলে তার ব্যবহারযােগ্যতা বা সুগমতা থাকা প্রয়ােজন।

৩৩. আকরিক কাকে বলে?
উত্তরঃ-     যেসব খনিজে অপ্রয়ােজনীয় অপদ্রব্যের তুলনায়। ধাতব মৌলের পরিমাণ বেশি থাকে এবং যেগুলি থেকে সহজেই ধাতু। নিষ্কাশন করা যায়, তাদের আকরিক বলে। উদাহরণ : হেমাটাইট, ম্যাগনেটাইট প্রভৃতি।

৩৪.  পিগ আয়রন (Pig Iron) কাকে বলে ?

উত্তরঃ-     খনি থেকে তােলা আকরিক লােহায় যে অপ্রয়ােজনীয় পদার্থ মিশে থাকে তা বাদ দেওয়ার জন্য এর সঙ্গে চুনাপাথর ও ডলোমাইট মিশিয়ে বাতচুল্লিতে গলানো হয় এবং পরিসুত গলিত তরল লােহা ছাঁচে ফেলে যে লৌহপিণ্ড প্রস্তুত করা হয়, তাকে পিগ আয়রন বলে।

৩৫.  কোল ইন্ডিয়া লিমিটেড (Coal India Limited) কী ?

উত্তরঃ-     কয়লা উত্তোলনের ক্ষেত্রে ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা হল কোল ইন্ডিয়া লিমিটেড। 1975 সালে বিশ্বের বৃহত্তম এই কয়লা উৎপাদনকারী সংস্থাটি স্থাপিত হয়, এর সদর দপ্তর কলকাতায় অবস্থিত। বর্তমান ভারতে এই সংস্থার অধীনে মােট 18টি সংস্থা কয়লা উত্তোলনে। নিযুক্ত আছে। যেমন – সেন্ট্রাল কোল ফিল্ডস্ লিমিটেড (CCL), ভারত কোকিং কোল লিমিটেড (BCCL) প্রভৃতি।

৩৬. ভারতের চারটি লিগনাইট কয়লা খনির নাম লেখো। 

উত্তরঃ-     ভারতের চারটি লিগনাইট কয়লা খনি হল
i. তামিলনাড়ুর নেভেলি (ভারতের বৃহত্তম লিগনাইট কয়লা খনি)
ii. রাজস্থানের পালানা,
iii. কেরালার ওয়ারকালা,
Iv. গুজরাটের উমরসর।

৩৭. ক্রুড অয়েল (Crude Oil) ও অয়েল ট্র্যাপ (Oil Trap) কী ? 

উত্তরঃ-     ভূগর্ভের শিলাস্তর থেকে যে তেল উত্তোলন করা হয়, তা ঘন, ভারী ও মালিন্যযুক্ত, একে ক্রুড অয়েল বা অপরিশোধিত তেল বলে। এই তেল শোধন করে ব্যবহার করা হয়। বাণিজ্যিক তেল উত্তোলনের উপযোগী তেল ভাণ্ডারকে অয়েল ট্র্যাপ বলে।

৩৮. স্পঞ্জ আয়রন (Sponge Iron) কাকে বলে?
উত্তরঃ-     ছাঁট লোহা (Scrap) থেকে ইলেকট্রিক আর্ক ফার্নেস (Electric Arc Furnace) ও ইনডাকশন ফার্নেস (InductionFurnace)-এর মাধ্যমে সরাসরি যে লােহা উৎপাদন করা হয়,তাকে স্পঞ্জ আয়রন বলে। স্পঞ্জ লোহা উৎপাদনে ভারত পৃথিবীতে প্রথম স্থান অধিকার করেছে।

৩৯.  জীবাশ্ম জ্বালানি কাকে বলে?
উত্তরঃ-     উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহাবশেষ শিলাস্তরের মধ্যে চাপা পড়ে প্রস্তরীভূত হলে, তাকে জীবাশ্ম বলা হয়। এই জীবাশ্ম সৃষ্টির সময় জীবদেহাবশেষ ভূঅভ্যন্তরের চাপ ও তাপে এবং রাসায়নিক বিক্রিয়ায় পরিবর্তিত হয়ে যখন জ্বালানি খনিজে পরিণত হয়, তখন তাকে জীবাশ্ম জ্বালানি বলে।

৪০. ভারতের প্রধান চারটি কালাখনি অঞ্চল ও তাদের একটি করে খনির নাম লেখাে।

উত্তরঃ-     ভারতের চারটি কয়লা খনি অঞ্চল হল –
i. দামোদর উপত্যকা অঞ্চল। পশ্চিমবঙ্গের রানিগঞ্জ।
ii. শোন উপত্যকা অঞ্চল – ছত্তিশগড়ের ঝিলিমিলি।
iii. মহানদী উপত্যকা অঞ্চল ওড়িশার তালচের।
iv.গোদাবরী উপত্যকা অঞ্চল অপ্রদেশের তাণ্ডুর।


রচনাধর্মী বা বিশ্লেষণধর্মী প্রশ্ন ও উত্তরঃ-   (প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫)


১. ভারতে কয়লা উত্তলনের সমস্যাগুলি কি কি? 
উত্তরঃ-   ভারতে কয়লা উত্তলনের সমস্যাগুলি নিম্নলিখিত:

ভারতের কয়লা খুব উন্নতমানের নয়। ভারতে গন্ডয়ানা যুগের মধ্যম শ্রেনির বিটুমিনাস কয়লা এবং টারশিয়ারি যুগের নিম্ন শ্রেণির লিগনাইট কয়লা সঞ্চিত রয়েছে।
প্রয়োজনীয় পরিবহন ব্যবস্থার অভাব রয়েছে। খনি থেকে বাজার বা শিল্পকেন্দ্রে কয়লা পাঠানোর মত প্রয়োজনীয় রেল ওয়াগন সবসময় পাওয়া যায় না।
সাধারণ কয়লা থেকে কোক কয়লা বা উপজাত দ্রব্য তৈরির উপযুক্ত ব্যবস্থাপনা নেই।
আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতির অভাবে খনি থেকে কয়লা উত্তোলন যথেষ্ট কষ্টসাধ্য এবং অনেকক্ষেত্রেই সম্পূর্ণ উত্তোলন সম্ভব হয়না।
ভারতের বেশিরভাগ কয়লা অ-কোকিং যা ধাতু নিষ্কাশনের জন্য অনুপযোগী। কয়লায় ছাই-এর পরিমাণ বেশি, প্রায় 20-35%।
কয়লার অসম বণ্টন রয়েছে। ভারতে বেশিরভাগ কয়লা সঞ্চিত রয়েছে, দেশের উত্তরঃ-   পূর্বাংশের রাজ্যগুলিতে। দেশের পশ্চিম ও দক্ষিণাংশে কয়লার পরিমাণ কম বা নেই বললেই চলে, ফলে দেশে নানা স্থানে অসম শিল্পোন্নতি দেখা যায়।
কয়লা দহনের ফলে পরিবেশ দূষণ হচ্ছে, ফলে ভারত সরকার কয়লার পরিবরতে অপ্রচলিত শক্তি ব্যবহারে বেশি গুরুত্ব প্রদান কছে, তাই কয়লার চাহিদা হ্রাস পাওয়ায় উত্তোলনও হ্রাস পাচ্ছে।

২.  সম্পদ সৃষ্টিতে প্রাকৃতিক ও মানবিক বাধাগুলি উল্লেখ করে, সম্পদ সৃষ্টিতে প্রকৃতি, মানুষ ও সংস্কৃতির ভূমিকা বিশ্লেষণ করো। 
উত্তরঃ-   

সম্পদ সৃষ্টিতে প্রাকৃতিক বাধা – প্রকৃতির আলো, বাতাস, জল, জীবজগত ইত্যাদি উপকরণ সম্পদের সম্ভাব্য আধার হলেও সম্পদ সৃষ্টির ক্ষেত্রে এগুলিই অনেক সময় বাধার সৃষ্টি করে। মরুভূমি, অনুর্বর মৃত্তিকা, বন্যা, খরা, ভূমিকম্প ইত্যাদি প্রাকৃতিক ঘটনাগুলি সম্পদ সৃষ্টিতে প্রতিবন্ধকতা হয়ে ওঠে।

সম্পদ সৃষ্টিতে মানবিক বাধা – মানুষের অজ্ঞতা, নিরক্ষরতা, কুসংস্কার, বুদ্ধিহীনতা ইত্যাদি মানবিক বিষয়গুলি সম্পদ সৃষ্টির ক্ষেত্রে বাধার সৃষ্টি করে।

সম্পদ সৃষ্টিতে প্রকৃতি, মানুষ ও সংস্কৃতির ভূমিকা নিচে আলোচনা করা হল- 

প্রকৃতি – মানুষের হস্তক্ষেপ ব্যতীত পৃথিবীতে সৃষ্ট যেকোন কিছুই প্রকৃতির অন্তর্গত। বিভিন্ন বস্তু বা পদার্থের অফুরন্ত ভাণ্ডার হল এই প্রকৃতি। প্রকৃতি হল সম্পদের ধারক ও বাহক। প্রকৃতিতে দুইধরণের সম্পদ পাওয়া যায়, যথা – পুনর্ভব ও অপুনর্ভব সম্পদ।

মানুষ – মানুষ হল সম্পদ সৃষ্টির দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। মানুষ তার কর্মদক্ষতা, চিন্তাবুদ্ধি অ জ্ঞানের সাহায্যে প্রকৃতির বিভিন্ন উপাদানগুলিকে সম্পদে পরিণত করে। সম্পদ সৃষ্টিতে মানুষ দ্বৈত ভূমিকা পালন করে, যথা – সম্পদের সৃষ্টিকারী এবং সম্পদের ভোগকারী।

সংস্কৃতি – সম্পদ সৃষ্টির একটি গতিশীল উপাদান হল সংস্কৃতি, অধ্যাপক হ্যামিলটনের মতে বিজ্ঞানচেতনা, সাংস্কৃতিক চিন্তাধারা সম্পদ সৃষ্টিতে সহয়তা করে।

৩. কয়লার ব্যবহার গুলি লেখ। 

উত্তরঃ-   কয়লার ব্যবহার :

ভারতে কয়লার ব্যবহার গুলি হল –

প্রথমত, ভারতের তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে জ্বালানির কাঁচামাল হিসেবে কয়লা ব্যবহার করা হয়।

দ্বিতীয়ত, উৎপাদিত মোট কয়লার 5% লৌহ ইস্পাত শিল্পে আকরিক লোহা গলানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।

তৃতীয়ত, কয়লা গৃহস্থলীর জ্বালানীর জন্য ব্যবহার করা হয়।

চতুর্থত, কয়লার উপজাত দ্রব্য পিচ ও আলকাতরা যথাক্রমে রাস্তা নির্মাণ বাড়ি ঘর নির্মাণে ব্যবহৃত উপকরণে প্রলেপ দিতে ব্যবহৃত হয়।


৪. ভারতে কয়লার আঞ্চলিক বন্টন উল্লেখ কর।

উত্তরঃ-  
কয়লার আঞ্চলিক বন্টন :
ভারতে কয়লা উত্তোলক অঞ্চল সমূহকে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা যায় যথা – 
(ক) গন্ডোয়ানা যুগের কয়লা এবং 
(খ) টারশিয়ারী যুগের কয়লা।

(ক) গন্ডোয়ানা যুগের কয়লা –
গণ্ডোয়ানা যুগের কয়লা সাধারণত প্রায় 28 থেকে 30 কোটি বছর আগে ভূগর্ভে সৃষ্টি হয়েছিল। ভারতের মোট কয়লা সম্পদের 99% এই গন্ডোয়ানা যুগের কয়লা। আর এই কয়লার বেশিরভাগই বিটুমিনাস জাতীয় হয়। এই গন্ডোয়ানা যুগের কয়লা সাধারণত দামোদর উপত্যকার ঝরিয়া, বোকারো, করনপুরা, গিরিডি, রানীগঞ্জ, আসানসোল প্রভৃতি জায়গায়। তাছাড়া শোন উপত্যকায় ঝিলিমিলি, বিশ্রামপুর, উমারিয়া প্রভৃতি স্থানে পাওয়া যায়। এছাড়াও মহানদী উপত্যকার তালছের ও সম্বল্পুরে এবং গোদাবরী উপত্যকার সিঙ্গারেনি, অঙ্গারগাও প্রভৃতি স্থানে পাওয়া যায়।

(খ) টারশিয়ারী যুগের কয়লা –
 টারশিয়ারী যুগের কয়লা প্রায় ছয় থেকে সাত কোটি বছর আগে হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলে গঠিত হয়েছিল। আর নিম্নমানের এই কয়লার বেশিরভাগই লিগনাইট জাতীয়। টার্শিয়ারি যুগের কয়লা উত্তোলন অঞ্চল গুলি হল অসমের মাকুম, জয়পুর। অরুণাচল প্রদেশের নামফুক, নামচিক প্রভৃতি। মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জি, মাওলিং। পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং এর কাছে বাগরাকোট এবং তিনঝরিয়া।

৫. খনিজ তেলের গুরুত্ব গুলি লেখ। 

উত্তরঃ-   খনিজ তেলের ব্যবহার :

ভারতের খনিজ তেল বহুবিধ ও কাজে ব্যবহার করা হয়। যেমন –

প্রথমত, এরোপ্লেন মোটর গাড়ি বাস ট্রাক মোটর সাইকেল রেল ইঞ্জিন জাহাজ প্রভৃতিতে খনিজ তেলের ব্যবহার করা হয়।

দ্বিতীয়ত, মেশিন চালানোর জ্বালানি হিসেবে পেট্রোল বা গ্যাসোলিন এবং ডিজেল ব্যবহার করা হয়।

তৃতীয়ত, ভারতে তাপ বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে ও খনিজ তেলের উপজাত দ্রব্য ফার্নেস অয়েল, হাই স্পিড ডিজেল ওয়েল প্রভৃতি ব্যবহার করা হয়।

চতুর্থত, আধুনিক যুদ্ধ ট্যাংক যুদ্ধজাহাজ সাবমেরিন যুদ্ধ বিমান প্রভৃতি চালানোর জন্য খনিজ তেল অপরিহার্য ।

৬. ভারতের খনিজ তেল উত্তোলন অঞ্চল গুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

উত্তরঃ- 
খনিজ তেল উৎপাদক অঞ্চল :
ভারতের খনিজ তেল উৎপাদক অঞ্চল গুলিকে চারটি প্রধান অঞ্চলে ভাগ করা যায়, যথা –

(ক) পূর্ব ভারতের তৈলখনি 
(খ) পশ্চিম ভারতে তৈল খনি 
(গ) আরব সাগরের দরিয়া অঞ্চলের তৈল খনি 
(ঘ) দক্ষিণ ভারতে তৈল খনি।

 (ক) পূর্ব ভারতে তৈল খনি –
পূর্ব ভারতের অসমের ডিগবয় নাহারকাটিয়া মুরান টিয়ক প্রভৃতি অঞ্চলে আর অরুণাচল প্রদেশের খারসাং ও নিঙ্গারু অঞ্চলে পাওয়া যায়

(খ) পশ্চিম ভারতে তৈল খনি –
 খনিজ তেল উৎপাদনে পশ্চিম ভারতের গুজরাট রাজ্যটি দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে। গুজরাটের ভারুচ জেলার আঙ্গুলেশ্বের, দহেজ, কোসাম্বা; সুরাট জেলার ওলপদ; মহেসানা ডিলার কালোল, কাড়ি; আর আমেদাবাদ জিলার ধোলকা ও সানন্দ প্রভৃতি জায়গায় পাওয়া যায়।

(গ) আরব সাগরের দরিয়া অঞ্চলের তৈল খনি –
আরব সাগরের দরিয়া অঞ্চলে তৈরি খনিটি মুম্বাইয়ের 173 কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে আরব সাগরের মহীসোপানে প্রায় 2 হাজার বর্গকিলোমিটার অঞ্চলে বিস্তৃত বোম্বে হাই হলো ভারতের অন্যতম সমুদ্র গর্বের তৈলখনি, যা ভারতের প্রায় 50 শতাংশ খনিজ তেল উৎপাদন করে প্রথম স্থান লাভ করেছে।

(ঘ) দক্ষিণ ভারতের তৈল খনি –
দক্ষিণ ভারতের কৃষ্ণা ও গোদাবরী নদীর বদ্বীপ অঞ্চলে অবস্থিত অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের রাজোল, লিনগালা; তামিলনাড়ু রাজ্যের ভুবনগিরি, আরিয়াক্কামঙ্গলম প্রভৃতি জায়গায় খনিজ তেল উৎপাদন করা হয়।


৭. তাপ বিদ্যুৎ শক্তির দুটি সুবিধা ও দুটি অসুবিধা লেখ।

উত্তরঃ-   তাপ বিদ্যুৎ শক্তির হল একটি প্রচলিত শক্তির বিশেষ উদাহরন , এই তাপ বিদ্যুৎ শক্তির কিছু সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে সেগুলি হল -  

তাপ বিদ্যুৎ শক্তির সুবিধা :

তাপ বিদ্যুৎ শক্তির প্রধান দুটি সুবিধা হলো –

প্রথমত, তাপ বিদ্যুৎ শক্তি কেন্দ্র স্থাপনের প্রাথমিক ব্যয় অনেক কম হয়।
দ্বিতীয়ত, কয়লা বা খনিজ তেল উত্তোলন অঞ্চল থেকে যেকোনো দূরত্বে তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা সম্ভব।

তাপ বিদ্যুৎ শক্তির অসুবিধা :

তাপ বিদ্যুৎ শক্তির প্রধান দুটি অসুবিধা হলো –

প্রথমত, তাপ বিদ্যুৎ শক্তি কেন্দ্র স্থাপনের প্রাথমিক ব্যয় কম হলেও এর পৌনপৌনিক ব্যয় অনেক বেশি।
দ্বিতীয়ত, এই তাপ বিদ্যুৎ শক্তি পরিবেশ বান্ধব শক্তি নয় অর্থাৎ এর ফলে পরিবেশ দূষণ হয়।

৮. ‘তাপবিদ্যুতের তুলনায় জলবিদ্যুৎ পরিবেশমিত্র’ – কারণ ব্যখ্যা কর। 

উত্তরঃ-   
তাপবিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রধান উপাদান হল কয়লা। কয়লা পুড়িয়ে তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়, এই পদ্ধতিতে বহুল পরিমাণে পরিবেশের দূষণ ঘটে। কয়লা পোড়ানোর ধোঁয়া, ধূলিকণা, নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্যান্য বিষাক্ত গ্যাস বাতাসে মিশ্রিত হয়। এছাড়া কয়লার ছাই মিশ্রিত অপরিশোধিত জল জলদূষণ ঘটায়।

অপরদিকে জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে মোটর বা টারবাইন এর সাহায্যে নদীর জলের প্রবল গতিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। এক্ষেত্রে বাঁধে নদীর জল সঞ্চয় করে রাখা ছাড়া সেভাবে পরিবেশের কোনোরূপ ক্ষয়ক্ষতি হয় না, তাই তাপবিদ্যুতের তুলনায় জলবিদ্যুৎ পরিবেশমিত্র।

৯. ভারতে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সংখ্যা কম কেন?

উত্তরঃ-   
ভারতে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের অন্তরায় হওয়ার জন্য বেশ কিছু কারণ রয়েছে, যথা –

ক) কাঁচামালের অপ্রাচুর্যতা – 
ভারতে একমাত্র ইউরেনিয়াম পাওয়া যায় যদুগোরায়, ফলে পারমাণবিক শক্তির প্রয়োজনীয় কাঁচামালের অপ্রাচুর্যতা রয়েছে।

খ) বিকল্প শক্তির প্রাধান্য – 
ভারতে প্রয়োজনীয় বিদ্যুতের চাহিদার প্রায় 80% মিটে যায়, জলবিদ্যুৎ ও তাপবিদ্যুৎ থেকে। ফলে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা তুলনামূলক কম।

গ) উন্নত প্রযুক্তিজনিত সমস্যা – 
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন ও নিরাপদ ব্যবহারের জন্য আধুনিক প্রযুক্তির অভাব রয়েছে।

১০. জলবিদ্যুৎ শক্তির দুটি সুবিধা ও দুটি অসুবিধা লেখ।

উত্তরঃ-   জলবিদ্যুৎ শক্তির হল একটি প্রচলিত শক্তির বিশেষ উদাহরন , এই জলবিদ্যুৎ শক্তির কিছু সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে সেগুলি হল -  

জলবিদ্যুৎ শক্তির সুবিধা :

জলবিদ্যুৎ শক্তির প্রধান ২ সুবিধা হলো –

প্রথমত, পৃথিবীতে জলের ভাণ্ডার অফুরন্ত আর জলবিদ্যুৎ শক্তি যেকোনো খরস্রোতা নদীতে উৎপন্ন করা সম্ভব।
দ্বিতীয়ত, জলবিদ্যুৎ শক্তির উৎপাদন ব্যয় অনেক কম এবং এই শক্তি পরিবেশবান্ধব শক্তি।

জলবিদ্যুৎ শক্তির অসুবিধা :
 
জলবিদ্যুৎ শক্তির প্রধান ২ অসুবিধা হলো –

প্রথমত, জলবিদ্যুৎ শক্তির প্রধান অসুবিধা হলো এই শক্তি সঞ্চয় করে রাখা যায় না।
দ্বিতীয়ত, জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নদীতে বাঁধ বা জলাধার নির্মাণ করার প্রয়োজন হয়, যার ফলস্বরূপ বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বনভূমি ধ্বংস হয় এবং জীব-বৈচিত্র বিনাশ ঘটে।

১১. পারমাণবিক শক্তির দুটি সুবিধা ও দুটি অসুবিধা লেখো।

উত্তরঃ-   পারমাণবিক শক্তির হল একটি প্রচলিত শক্তির বিশেষ উদাহরন , এই পারমাণবিক শক্তির কিছু সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে সেগুলি হল -  

পারমাণবিক শক্তির সুবিধা :

পারমাণবিক শক্তি প্রধান দুটি সুবিধা হলো –

প্রথমত, পারমাণবিক শক্তিতে খুব সামান্য পরিমাণ কাঁচা মাল ব্যবহার করে প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়।
দ্বিতীয়ত, কাঁচামাল কম লাগে বলে বিভিন্ন উন্নত প্রযুক্তি ও কাঁচামালের যোগান থাকলেও যে কোন স্তানে পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র স্থাপন করা যায়।

পরমাণু শক্তির অসুবিধা :

পারমাণবিক শক্তির প্রধান দুটি অসুবিধা হলো –

প্রথমত, পারমাণবিক শক্তি উৎপাদনের সময় যে তেজস্ক্রিয় শক্তি নির্গত হয় তা মানুষের ক্যান্সারসহ বিভিন্ন রোগের উৎস।
দ্বিতীয়ত, এই পারমাণবিক শক্তি থেকে পারমানবিক বোমা তৈরি করে মানুষ সহ পরিবেশকে ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে।

১২. সৌর শক্তির ব্যবহার লেখ।

উত্তরঃ-   সূর্য থেকে যে শক্তি পাওয়া যায় তাকে সৌরশক্তি বলে। পৃথিবীতে যত শক্তি আছে তা সূর্য কিরন ব্যবহার করেই তৈরি হয়েছে। জীবাশ্ম জ্বালানি যেমন প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, তেল ইত্যাদি আসলে বহু দিনের সঞ্চিত সৌরশক্তি।

সৌর শক্তির অনেক ব্যবহার রয়েছে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ গুলি হল - 

সৌরশক্তির ব্যবহার :

প্রথমত, লেন্সের সাহায্যে সূর্যের আলোকে অভিসারী করে আগুন লাগানো যায় ।

দ্বিতীয়ত, সূর্যের আলোকে ধাতব পাতের সাহায্যে প্রতিফলিত করে সৌরচুল্লীতে রান্না করা যায় ।

তৃতীয়ত, সোলার প্যানেলের সাহায্যে সৌরশক্তিকে কাজে লাগিয়ে সৌরবিদ্যুৎ তৈরি করা হয়।

চতুর্থত, জল গরম করা বা শীতপ্রধান দেশে বাড়িঘর গরম রাখার জন্য সৌর শক্তি ব্যবহার করা হয়।

নবম শ্রেণীর ভূগোল সকল অধ্যায় পড়ার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করো ( Class 9 Geography All Chapters' Questions and Answers Here WBBSE)

  1. নবম শ্রেণীর ভূগোল – গ্রহরূপে পৃথিবী (প্রথম অধ্যায়) Click Here
  2. নবম শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবীর গতিসমূহ (দ্বিতীয় অধ্যায়) Click Here
  3. নবম শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবীপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় (তৃতীয় অধ্যায়) Click Here
  4. নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়া ও পৃথিবীর বিভিন্ন ভূমিরূপ (চতুর্থ অধ্যায়) Click Here
  5. নবম শ্রেণীর ভূগোল – আবহবিকার (পঞ্চম অধ্যায়) Click Here
  6. নবম শ্রেণীর ভূগোল – দুর্যোগ ও বিপর্যয় (ষষ্ঠ অধ্যায়) Click Here
  7. নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভারতের সম্পদ (সপ্তম অধ্যায়) Click Here
  8. নবম শ্রেণীর ভূগোল – পশ্চিমবঙ্গ (অষ্টম অধ্যায়) Click Here
  9. নবম শ্রেণীর ভূগোল – মানচিত্র ও স্কেল (নবম অধ্যায়) Click Here


Related searches
নবম শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন উত্তর 2023 / ক্লাস 9 ভূগোল অধ্যায় 1 প্রশ্ন এবং উত্তর / নবম শ্রেণীর প্রশ্ন উত্তর ভূগোল / নবম শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন উত্তর তৃতীয় অধ্যায় / নবম শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন উত্তর চতুর্থ অধ্যায় / নবম শ্রেণীর ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর / নবম শ্রেণীর ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর / নবম শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন উত্তর ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod / নবম শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন উত্তর 2023 / নবম শ্রেণীর ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর / নবম শ্রেণীর প্রশ্ন উত্তর ভূগোল / নবম শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন উত্তর দশম অধ্যায় / নবম শ্রেণীর ভূগোল বই pdf / নবম শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন উত্তর তৃতীয় অধ্যায় / নবম শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন উত্তর পঞ্চম অধ্যায় / নবম শ্রেণির ভূগোল বই

Some Information about this article  : 

WBBSE Class 9th Geography Question and Answer  | West Bengal West Bengal Class Nine IX (Class 9th) Geography Qustions and Answers with Suggestion 

নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন প্রশ্ন ও উত্তর   
” নবম শ্রেণীর  ভূগোল – প্রশ্ন উত্তর  “ সমস্ত অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর নবম শ্রেণীর পরীক্ষা (West Bengal Class Nine IX  / WB Class 9  / WBBSE / Class 9  Exam / West Bengal Board of Secondary Education – WB Class 9 Exam / Class 9 Class 9th / WB Class IX / Class 9 Pariksha  ) এখান থেকে প্রশ্ন অবশ্যম্ভাবী । সে কথা মাথায় রেখে geographybd.in এর পক্ষ থেকে নবম শ্রেণীর ভূগোল পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক সাজেশন এবং প্রশ্ন ও উত্তর (Class 9 Geography Suggestion / Class 9 Geography Question and Answer / Class IX Geography Suggestion / Class 9 Pariksha Geography Suggestion  / Geography Class 9 Exam Guide  / Class 9th Geography MCQ , Short , Descriptive  Type Question and Answer  / Class 9 Geography Suggestion  FREE PDF Download) উপস্থাপনের প্রচেষ্টা করা হলাে। ছাত্রছাত্রী, পরীক্ষার্থীদের উপকারেলাগলে, আমাদের প্রয়াস নবম শ্রেণীর ভূগোল পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক সাজেশন এবং প্রশ্ন ও উত্তর (Class 9 Geography Suggestion / West Bengal Six IX Question and Answer, Suggestion / WBBSE Class 9th Geography Suggestion  / Class 9 Geography Question and Answer  / Class IX Geography Suggestion  / Class 9 Pariksha Suggestion  / Class 9 Geography Exam Guide  / Class 9 Geography Suggestion 2021 , 2022, 2023, 2024, 2025 / Class 9 Geography Suggestion  MCQ , Short , Descriptive  Type Question and Answer. / Class 9 Geography Suggestion  FREE PDF Download) সফল হবে।

নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর 

নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর | Class 9 Geography Question and Answer Suggestion  নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর।

নবম শ্রেণীর ভূগোল MCQ প্রশ্ন ও উত্তর

নবম শ্রেণীর ভূগোল MCQ প্রশ্ন ও উত্তর | Class 9 Geography MCQ or Multiple Choice Question and Answer |  নবম শ্রেণীর ভূগোল MCQ প্রশ্ন উত্তর। (MINOR HEADING)

নবম শ্রেণীর ভূগোল SAQ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | নবম শ্রেণির ভূগোল 

নবম শ্রেণীর ভূগোল SAQ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | Class 9 Geography Short Question and Answer |  নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর  – SAQ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর।

নবম শ্রেণীর ভূগোল DTQ বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর | ষষ্ঠ শ্রেণী ভূগোল

নবম শ্রেণীর ভূগোল – DTQ বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর | Class 9 Geography Suggestion  নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর  – DTQ বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর।

পশ্চিমবঙ্গ নবম শ্রেণির ভূগোল  – প্রশ্ন উত্তর | West Bengal Class 9th Geography

নবম শ্রেণীর ভূগোল (Class 9 Geography) – – প্রশ্ন ও উত্তর | | Class 9 Geography Suggestion  নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর  – প্রশ্ন উত্তর ।

নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর  | ষষ্ঠ শ্রেণি ভূগোল | WB Class 9 Geography Question and Answer, Suggestion

নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর – | নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর – | পশ্চিমবঙ্গ নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর – | নবম শ্রেণীর ভূগোল সহায়ক প্রশ্ন ও উত্তর । WB Class 9 Geography Question and Answer, Suggestion | WBBSE Class 9th Geography Suggestion  | WB Class 9 Geography Question and Answer Notes  | West Bengal WB Class 9th Geography Question and Answer Suggestion. 

নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর | WBBSE Class 9 Geography Question and Answer, Suggestion 

নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর | Class 9 Geography Suggestion. নবম শ্রেণীর ভূগোল সহায়ক প্রশ্ন ও উত্তর । Class 9 Geography Question and Answer, Suggestion.

Class 9 Geography Question and Answer Suggestions  | নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর | ষষ্ঠ শ্রেণি ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর

Class 9 Geography Question and Answer  নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর – নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর  Class 9 Geography Question and Answer নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর – MCQ, সংক্ষিপ্ত, রোচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর  । 

WBBSE Class 9th Geography Suggestion  | নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর 

WBBSE Class 9th Geography Suggestion নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর । WBBSE Class 9th Geography Suggestion  নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর।

West Bengal Class 9  Geography Suggestion  Download. WBBSE Class 9th Geography short question suggestion  . Class 9 Geography Suggestion   download. Class 9th Question Paper  Geography. WB Class 9  Geography suggestion and important question and answer. Class 9 Suggestion pdf.

পশ্চিমবঙ্গ নবম শ্রেণীর  ভূগোল পরীক্ষার সম্ভাব্য সাজেশন ও শেষ মুহূর্তের প্রশ্ন ও উত্তর ডাউনলোড। নবম শ্রেণীর ভূগোল পরীক্ষার জন্য সমস্ত রকম গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর।

Get the WBBSE Class 9th Geography Question and Answer by geographybd.in

WBBSE Class 9th Geography Question and Answer prepared by expert subject teachers. WB Class 9  Geography Suggestion with 100% Common in the Examination .

Class 9th Geography Syllabus

West Bengal Board of Secondary Education (WBBSE) Class 9th Geography Syllabus with all the important chapters and marks distribution. Download the Class 9th Geography Syllabus and Question Paper. Questions on the Geography exam will come from these chapters. All the chapters are equally important, so read them carefully.

WB Class 9th Geography Syllabus Free Download Link Click Here 

Class 9th Nine IX Geography Suggestion | West Bengal WBBSE Class 9 Exam 
Class 9 Geography Question and Answer, Suggestion Download PDF: WBBSE Class 9th Nine IX Geography Suggestion  is proIXded here. West Bengal Class 9th Geography Suggestion Questions Answers PDF Download Link in Free has been given below. 

নবম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর | WBBSE Class 9th Geography

আশাকরি তোমাদের নবম ক্লাসের ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod অধ্যায় থেকে সকল প্রশ্ন ও উত্তর কমপ্লিট হয়েছে। আমরা আমাদের সর্বাঙ্গীণ প্রচেষ্টা করেছি তোমাদের এই নবম শ্রেণীর ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod অধ্যায় থেকে সব প্রশ্ন উত্তর দেওয়ার জন্য, এখন কাজ হল তোমাদের বাড়িতে পড়ার । পড়তে থাকো , প্র্যাকটিস করতে থাকো, প্র্যাকটিস মানুষকে উত্তম করে তোলে। যত পড়বে তত শিখবে, ততই জ্ঞানী হবে। 

তোমাদের নবম ক্লাসের  ভারতের সম্পদ / Bharoter Sompod অধ্যায়ের প্রাকটিসের জন্য আমাদের কুইজে অংশগ্রহণ করতে পারো, সম্পূর্ণ ফ্রিতে, নিচে লিঙ্ক দেওয়া আছে কুইজে অংশ নিতে পারো।

ক্লাস নবম এর অন্যান্য অধ্যায় গুলি সম্পর্কে আরও পড়তে চাইলে নিচে অধ্যায় অনুযায়ী লিঙ্ক দেওয়া আছে, লিঙ্কে ক্লিক করে ক্লাস নবম এর অন্য অধ্যায় গুলি পড়ে নাও। আমাদের পরিসেবা তোমাদের ভালো লাগলে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ফলো করতে পারো।

Post a Comment

0 Comments

Top Post Ad

Below Post Ad